scorecardresearch
 

Fertility Test : পুরুষের বন্ধ্যাত্বের ইঙ্গিত দেয়, যে লক্ষণগুলি দেখলেই ফার্টিলিটি টেস্ট করানো উচিত

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাঁরা টেস্টিকুলার ড্যামেজ, ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন, তাঁদের অবশ্যই ফার্টিলিটি টেস্ট করানো উচিত। এছাড়া যদি কোনও ব্যক্তি ক্যান্সারের চিকিৎসা করান বা মূত্রথলির অস্ত্রোপচার করান, তাহলে তাঁরও ফার্টিলিটি টেস্ট করানো উচিত। মুম্বাইয়ের নোভা আইভিএফ ফার্টিলিটির ফার্টিলিটি কনসালটেন্ট ডাঃ রিতু হিন্দুজা একটি সাক্ষাৎকারে পুরুষদের ফার্টিলিটি শনাক্ত করার জন্য কিছু পরীক্ষার কথা বলেছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই পরীক্ষাগুলো। 

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • অনেক পুরুষই বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভোগেন
  • এমন কিছু লক্ষণ রয়েছে, যা দেখলেই টেস্ট করানো দরকার
  • জেনে নিন টেস্টগুলি সম্পর্কে

ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে মানুষের স্বাস্থ্যের পাশাপাশি প্রজনন ক্ষমতাও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নারী হোক বা পুরুষ, প্রত্যেকের জন্যই ফার্টিলিটি টেস্ট (Fertility Test) খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদিও ইনফার্টিলিটির কোন উপসর্গ নেই, তবুও এই টেস্ট করানো এবং এর কারণ জানা দরকার। বিশেষত ইনফার্টিলিট (Infertility) সংক্রান্ত কোনও পূর্ব ইতিহাস থাকলে এই টেস্ট অবশ্যই করানো উচিত।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাঁরা টেস্টিকুলার ড্যামেজ, ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন, তাঁদের অবশ্যই ফার্টিলিটি টেস্ট করানো উচিত। এছাড়া যদি কোনও ব্যক্তি ক্যান্সারের চিকিৎসা করান বা মূত্রথলির অস্ত্রোপচার করান, তাহলে তাঁরও ফার্টিলিটি টেস্ট করানো উচিত। মুম্বাইয়ের নোভা আইভিএফ ফার্টিলিটির ফার্টিলিটি কনসালটেন্ট ডাঃ রিতু হিন্দুজা একটি সাক্ষাৎকারে পুরুষদের ফার্টিলিটি শনাক্ত করার জন্য কিছু পরীক্ষার কথা বলেছেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই পরীক্ষাগুলো। 

মেডিক্যাল হিস্ট্রি অ্যাসেসমেন্ট (Medical History Assessment) - এক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের সমস্যার জন্য অনেকগুলি কারণ বলতে পারেন যেমন, দুর্ঘটনা, অসুস্থতা, অস্ত্রোপচার। এছাড়াও, চিকিৎসকেরা লাইফস্টাইলের সঙ্গে সম্পর্কিত এমন অনেক বিষয় সম্পর্কেও বলতে পারেন, যা সংশোধন করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

বীর্য বিশ্লেষণ ( Semen Analysis) - বীর্য বিশ্লেষণ পুরুষদের শুক্রাণুর স্বাস্থ্য এবং বিকাশের সম্ভাবনা নিশ্চিত করে। বীর্যের পরীক্ষা তিনটি প্রধান উপায়ে করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে শুক্রাণুর সংখ্যা, শুক্রাণুর আকার এবং শুক্রাণুর গতিবিধি।

জেনেটিক টেস্টিং (Genetic Testing) - যদি বীর্য বিশ্লেষণে শুক্রাণুর সংখ্যা খুব কম পাওয়া যায়, তাহলে তার অর্থ হল সেই ব্যক্তি জেনেটিক কারণে বন্ধ্যাত্বের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। এই পরীক্ষার জন্য, শুক্রাণুর নমুনা নেওয়া হয়।

হরমোন লেবল রক্ত ​​পরীক্ষা (Hormone Levels Blood Test) - হরমোন  শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ যা শুক্রাণু উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া হরমোন যৌন মিলনের ইচ্ছা ও ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে। হরমোনের মাত্রা বেশি বা কম হওয়ার কারণে শুক্রাণু উৎপাদন ও যৌনতায় সমস্যা হতে পারে। দুই ধরনের হরমোন প্রজননের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা হল ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন (FSH) এবং টেস্টোস্টেরন। এই পরিস্থিতিতে বন্ধ্যাত্ব শনাক্ত করতে চিকিৎসকরা রক্ত ​​পরীক্ষার মাধ্যমে এই দুটি হরমোনের সংখ্যা বের করেন।

Advertisement

আরও পড়ুনDA বাড়ছে কবে? সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর

 

Advertisement