scorecardresearch
 

High Cholesterol Reduce Tips: রান্নাঘরের এই ৫ মশলা মহষৌধি, মোমের মতো গলায় কোলেস্টেরল

কোলেস্টেরল ধমনীতে রক্ত ​​​​প্রবাহ কমিয়ে ক্লান্তি আনে। যাতে হৃৎপিণ্ডের উপর বেশি চাপ পড়ে। এজন্য কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। কারণ কোলেস্টেরল বাড়লে হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত হতে পারে। কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ে কোলেস্টেরল সমস্যার প্রতিকার করতে পারেন। সেই মশলা রয়েছে রান্নাঘরেই। 

Advertisement
৫ মশলায় জব্দ হবে কোলেস্টেরল। ৫ মশলায় জব্দ হবে কোলেস্টেরল।
হাইলাইটস
  • কোলেস্টেরল বাড়ায় চিন্তা?
  • রান্নাঘরের ৫ মশলায় করুন জব্দ।

বর্তমান জীবনযাত্রায় কোলেস্টেরল হয়ে উঠেছে মাথাব্যথার কারণ। সকলেই প্রায় কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন। কোলেস্টেরল রক্তে পাওয়া মোমের মতো একটি পদার্থ। সুস্থ কোষ গঠনের জন্য কোলেস্টেরল প্রয়োজন। শরীর যাতে ঠিকঠাক কাজ পারে এবং ভিটামিন উৎপাদন করার জন্য ভাল কোলেস্টেরল প্রয়োজন। তবে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে। কোলেস্টেরল ধমনীতে রক্ত ​​​​প্রবাহ কমিয়ে ক্লান্তি আনে। যাতে হৃৎপিণ্ডের উপর বেশি চাপ পড়ে। এজন্য কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। কারণ কোলেস্টেরল বাড়লে হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত হতে পারে। কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ে কোলেস্টেরল সমস্যার প্রতিকার করতে পারেন। সেই মশলা রয়েছে রান্নাঘরেই। 

১। হলুদ- হলুদ প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সহজলভ্য। এতে কারকিউমিন পাওয়া যায়। হলুদের গুঁড়ো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস। এতে প্রদাহ-বিরোধী গুণও রয়েছে। কারকিউমিন সমৃদ্ধ হলুদ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন সকালে উঠে কাঁচা হলুদ খানিকটা খেতে পারেন।  

২। গোল মরিচ- গোল মরিচে পাইপেরিন পাওয়া যায়। যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণও রয়েছে। যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাটি কোষগুলিকে ভাঙতেও সাহায্য করে গোল মরিচ। যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

৩। দারচিনি- দারচিনি দুর্দান্ত মশলা যা দীর্ঘস্থায়ী হৃদরোগ-সহ নানা ধরনের সমস্যার প্রতিকার। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি দুর্দান্ত উৎস। অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল গুণ রয়েছে দারচিনিতে। যা প্রাকৃতিক ইনসুলিন উৎপাদন করতে সমর্থ। সেই সঙ্গে রক্তের কোলেস্টেরল কমাতেও কার্যকর দারচিনি।

৪। মেথি- মেথি বিবিধ স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। মেথি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। মেথিতে এমন কিছু যৌগ রয়েছে যা অন্ত্র এবং লিভারে কোলেস্টেরল শোষণকে ধীর করে। ফলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা থাকে নিয়ন্ত্রণে। 

৫। আজোয়ান- আজোয়ান শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না এটি চিকিৎসার কাজেও ব্যবহৃত হয়। আজোয়ানে ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ডায়েটারি ফাইবার পাওয়া যায় যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। আজোয়ানে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ। যা শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে। 

Advertisement

আরও পড়ুন- শরীরে ৪ সমস্যা থাকলে একদম ঢ্যাঁড়স খাবেন না, হতে পারে কিডনির পাথর

Advertisement