Marriage Tips: এই সময়ে বিয়ে করলে টিকবে না সংসার, জানুন কোন বয়সে বিয়ে করবেন না?

Marriage Tips: সমাজ বা আত্মীয়দের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হল কোনও মেয়ে বা ছেলের বিয়ে না হওয়া। কোনও ছেলে বা মেয়ের ২৫ বথর বয়স পেরিয়ে গেলেই এই প্রশ্নের সম্মুখীন তাঁদের বারংবার হতে হয়। তবে যত না অবিবাহিত মেয়ে ও ছেলের মধ্যে বিয়ে না করা নিয়ে চিন্তা আসে, তার চেয়েও এট নিয়ে বেশি চিন্তিত হয়ে পড়েন তাঁর পরিবারের সদস্যরা।

Advertisement
এই সময়ে বিয়ে করলে টিকবে না সংসার, জানুন কোন বয়সে বিয়ে করবেন না?রিলেশনশিপ টিপস
হাইলাইটস
  • সমাজ বা আত্মীয়দের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হল কোনও মেয়ে বা ছেলের বিয়ে না হওয়া।

সমাজ বা আত্মীয়দের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হল কোনও মেয়ে বা ছেলের বিয়ে না হওয়া। কোনও ছেলে বা মেয়ের ২৫ বথর বয়স পেরিয়ে গেলেই এই প্রশ্নের সম্মুখীন তাঁদের বারংবার হতে হয়। তবে যত না অবিবাহিত মেয়ে ও ছেলের মধ্যে বিয়ে না করা নিয়ে চিন্তা আসে, তার চেয়েও এট নিয়ে বেশি চিন্তিত হয়ে পড়েন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। ছেলে কোথাও চাকরি পেলে তাড়াতাড়ি বিয়ে করার চাপ বেশি থাকে। কিন্তু আজ সমাজের একটি অংশ আছে যারা বিয়ে ছাড়াই জীবন কাটাতে চায়। এমতাবস্থায় প্রশ্ন হল বিয়ের উপযুক্ত বয়স কী হতে পারে?

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার
কথাতেই আছে, 'জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে।' অতএব, এই তিনটি বিষয়ে আমাদের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। এ সবই পূর্ব নির্ধারিত। বিয়ে হিন্দু ধর্মের ১৬টি সংস্কারের মধ্যে একটি। তাই এই বিয়েকে যথেষ্ট মাহাত্ম্যপূর্ণ সংস্কার হিসাবে মানা হয়। এই সংস্কারের জন্য অনেক রীতি-রেওয়াজও পালন করা হয়ে থাকে। 

সামাজিক কারণই বিয়ের চাপের অন্যতম কারণ
আমাদের সমাজে সামাজিক চাপ একটি প্রধান কারণ যখন একজন ব্যক্তি তার পরিবার বা সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ বোধ করেন এবং তিনি অনুভব করেন যে তার জীবনে একজন সঙ্গীর প্রয়োজন। অনেক সময় একজন ব্যক্তি কারো সঙ্গে মানসিক সংযোগ অনুভব করেন এবং মনে করেন যে তাদের সেই ব্যক্তির সঙ্গে তাঁদের জীবন ভাগ করা উচিত। কখনও কখনও দৃষ্টিভঙ্গি এমন হতে পারে যে একজন ব্যক্তি তার পরিবারের সমর্থন এবং সুরক্ষা প্রদানের জন্য বিয়ে করা আরও উপযুক্ত বলে মনে করেন।

এই বয়সের পর ডিভোর্স হতে পারে
ইউনিভার্সিটি অফ উটাহ দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, ২৮-৩২ বছর বয়সের মধ্যে বিয়ে করা দম্পতিরা আরও সফল বিবাহিত জীবন যাপন করে। এই বয়সী দম্পতিদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের হারও খুবই কম। সমীক্ষা অনুসারে, ৩২ বছর বয়স অতিক্রম করার পরে বিবাহবিচ্ছেদের সম্ভাবনা প্রতি বছর ৫% বৃদ্ধি পায়। একই গবেষণায়, ২৮ বছরের কম বয়সী দম্পতিদের বিচ্ছেদের শতাংশও বেশি বলে জানা গেছে।
 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement