scorecardresearch
 

Milk: দুধ কোন সময়ে খাওয়া উপকারী, জেনে নিন আপনার বয়স মিলিয়ে

Milk: দুধের পরিপাক বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়। দুধ হজম না হলে এটি খাওয়ার সময় পরিবর্তন করুন। দুধে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, প্রোটিন, পটাসিয়ামের মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে, যা আমাদের হাড়, পেশী এবং দাঁতকে শক্তিশালী করার জন্য প্রয়োজনীয়।

Advertisement
দুধের উপকার। দুধের উপকার।
হাইলাইটস
  • দুধ কোন সময়ে খাওয়া উপকারী
  • জেনে নিন আপনার বয়স মিলিয়ে
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Milk: দুধ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তবে অনেকের দুধে অ্যালার্জির সমস্যা আছে। সঠিক সময়ে দুধ পান করা উচিত। তাহলে এর কোনো ক্ষতি হয় না। দুধের পরিপাক বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়। দুধ হজম না হলে এটি খাওয়ার সময় পরিবর্তন করুন। দুধে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, প্রোটিন, পটাসিয়ামের মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে, যা আমাদের হাড়, পেশী এবং দাঁতকে শক্তিশালী করার জন্য প্রয়োজনীয়। কিছু লোক দুধ পান করা থেকে বিরত থাকে, কারণ তাদের দ্বারা দুধ হজম হয় না। দুধ পান করার পর তাদের হয় গ্যাস হতে থাকে বা দুধ হজম হয় না। দুধ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, যদি সঠিক সময়ে পান করা হয়, তাহলে এর কোনো ক্ষতি হয় না। দুধের পরিপাক বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়। জেনে নিই দুধ পান করার সঠিক সময় কী এবং কতটা পান করা উচিত। 

দুধ কোন সময়ে খাওয়া উপকারী

যাঁদের দুধ হজম হয় না তাঁদের সকালে খালি পেটে দুধ খাওয়া উচিত নয়। খালি পেটে দুধ পান করলে অ্যাসিডিটি হতে পারে। আপনি চাইলে সকালের খাওয়ার পর দুধ খেতে পারেন। রাতে দুধ পান করে ঘুমালে ভালো ঘুম হয়। এতে রয়েছে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো অ্যাসিড, যা ঘুমাতে সাহায্য করে। দুধ শরীরকে শিথিল করে এবং ঘুম-প্ররোচিত হরমোন (মেলাটোনিন) নিঃসৃত করে, যা ভালো ঘুমের দিকে নিয়ে যায়। সন্ধ্যায় এক গ্লাস দুধ পান করা সব বয়সের মানুষের জন্য উপকারি। আয়ুর্বেদ অনুসারে, দুধ পান করার সঠিক সময় হল রাত। ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধ খেলে শারীরিক ও মানসিক চাপ কমে।

প্রতিদিন কতটা দুধ পান করতে হবে

Advertisement

প্রত্যেক ব্যক্তির দুধের প্রয়োজনীয়তা তাঁর বয়সের উপর নির্ভর করে, কারণ একই প্যারামিটার সবার জন্য সঠিক নয়। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের একটি রিপোর্ট অনুসারে, ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের প্রতিদিন ১ থেকে ২ গ্লাস দুধ পান করা উচিত। ১ থেকে ৩ বছর বয়সী শিশুদের প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ মিলি গ্রাম দুধ খাওয়াতে হবে, যাতে তাদের শরীর সঠিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম পেতে পারে। ৪ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের দৈনিক ২০০ থেকে ৩০০ মিলি গ্রাম দুধ প্রয়োজন। ১১ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ কাপ দুধ পান করতে হবে। দুধ পান করলে তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ দ্রুত হয়। ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের প্রতিদিন ১-২ গ্লাস দুধ পান করতে হবে। এই প্রতিবেদন তথ্য ভিত্তিক। কোনও কিছু খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

Advertisement