Oats Weight Loss: ওটসে নানা পুষ্টিগুণ, এভাবে খেলে জিমে না গিয়েও কমবে ওজন

Weight Loss: ওজন বেশি হলে ডায়েটে ওটস অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। ওজন কমানোর জন্য এটি স্বাস্থ্যকর খাবার। ওটসে রয়েছে বিটা গ্লুকান, যা খাবার হজমে সাহায্য করে।

Advertisement
ওটসে নানা পুষ্টিগুণ, এভাবে খেলে জিমে না গিয়েও কমবে ওজন ওটসের উপকারিতা।
হাইলাইটস
  • ওটসের বিবিধ উপকারিতা।
  • ওটস খেলে কমে ওজন।

শরীরচর্চার সময় নেই। সারাদিন অফিসে বসে কাজ। বেড়ে চলেছে ওজন। এমতাবস্থায় ডায়েট বদল করা জরুরি। খাবারে নিয়ন্ত্রণ আনলেই ওজন কমাতে পারবেন। একেবারে খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে কিন্তু ওজন কমে না। পুষ্টিবিদরা বলছেন,ওজন কমাতে চাইলে খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, ফাইবারের মতো পুষ্টি উপাদান অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এজন্য ডায়েটে ওটস শামিল করুন। কীভাবে ওজন কমায় ওটস?

ওটসের উপকারিতা

ওজন বেশি হলে ডায়েটে ওটস অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। ওজন কমানোর জন্য এটি স্বাস্থ্যকর খাবার। ওটসে রয়েছে বিটা গ্লুকান, যা খাবার হজমে সাহায্য করে। শরীরে এনার্জির জোগান দেয়। এতে বেশি খিদে পায় না। হজমশক্তি ভাল থাকে। ফাইবার থাকায় দীর্ঘসময় পেট ভরাট থাকে। অনেকক্ষণ খাওয়ার খাওয়ার ইচ্ছা থাকে না। কোষ্ঠকাঠিন্যও হয় না।   

ফ্যাটের শত্রু
 
ওটস আমাদের শরীরে ফ্যাট জমতে বাধা দেয়। ওটস খাওয়ার পর পেটে জেলের মতো দ্রবণ তৈরি হয়, যা ওজন কমাতে সহায়ক। এ কারণে ওটস খাওয়ার পর অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। পেট ভরা থাকার কারণে খিদে কম পায়। হজমের জন্য ভাল ব্যাকটেরিয়া তৈরিতেও সাহায্য করে।

ওটসের ডায়েট প্ল্যান 

ওজন কমাতে হলে দিনে এক থেকে দু'বার কম খেলেই হবে না,দরকার ডায়েট প্ল্যান। ওজন কমানোর জন্য কীভাবে ওটস খাবেন?

সকালের প্রাতরাশে ওটস খেলে ১ কাপ স্কিমড মিল্কের মধ্যে আধ কাপ ওটস মিশিয়ে নিন। এটি সপ্তাহে ৩-৪ বার খান। আরও বেশি উপকার পেতে হলে জলের সঙ্গে খান। লাঞ্চ বা ডিনারে ওটস খেলে এক কাপ ওটস নিন, আধ কাপ বাদাম দুধ বা সয়া দুধ যোগ করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি করতে প্রিয় সব ফল যোগ করুন। শুধু গরম জল দিয়েও ওটস খেতে পারেন।  

আরও পড়ুন- সকালে এই সব খাচ্ছেন? ভয়ঙ্কর ক্ষতি হচ্ছে শরীরের 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement