Obese Diabetic Patient Tips : ডায়াবেটিস রোগীরা সহজ উপায়ে কমান ওজন, সুস্থ থাকবে হার্টও

ওজন বৃদ্ধি এবং ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমশই বেড়ে যাওয়ার কারণ হল জিনগত সংমিশ্রণ, পরিবেশগত এবং জীবনধারার পরিবর্তন, যা মানুষকে হাই-ক্যালোরি খাবার এবং কম শরীর চর্চার দিকে পরিচালিত করে। তবে ডায়াবেটিস থাকলে, যে কোনও মানুষ নিম্নলিখিত ৪ উপায়ে নিজের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।

Advertisement
ডায়াবেটিস রোগীরা সহজ উপায়ে কমান ওজন, সুস্থ থাকবে হার্টওপ্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • স্থূলতা ডেকে আনে ডায়াবেটিস
  • ঝুঁকি বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের
  • জানুন ওজন কমানোর উপায়

ভারতে প্রায় ৭.৭ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন। যার কারণে ভারতকে বিশ্বের ডায়াবেটিসের রাজধানী বলা হয়। স্থূলতা ডায়াবেটিস রোগীদের একটি সাধারণ সমস্যা। গবেষণা অনুসারে, পেটের মেদ ডায়াবেটিক ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া ডায়াবেটিস এবং স্থূলতা একসঙ্গে থাকলে হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক, স্নায়ু এবং কিডনিও ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। এক্ষেত্রে একটা কথা মনে রখবেন, স্থূলতা নিজে কোনও রোগ নয়, তবে এটি অনেক রোগকে দেহে হাতছানি দেয়।

ওজন বৃদ্ধি এবং ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমশই বেড়ে যাওয়ার কারণ হল জিনগত সংমিশ্রণ, পরিবেশগত এবং জীবনধারার পরিবর্তন, যা মানুষকে হাই-ক্যালোরি খাবার এবং কম শরীর চর্চার দিকে পরিচালিত করে। তবে ডায়াবেটিস থাকলে, যে কোনও মানুষ নিম্নলিখিত ৪ উপায়ে নিজের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।

রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট কম খাওয়া
পরিশোধিত চিনি, মিষ্টি, কোলা এবং জুসের মতো কার্বোহাইড্রেট এড়িয়ে চলুন। কারণ এগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা অবিলম্বে বৃদ্ধি করে। সাদা ভাত, রুটি, পিৎজা, পেস্ট্রি এবং পাস্তার মতো প্রক্রিয়াজাত এবং রিফাইন্ড খাবারের ব্যবহার যতটা সম্ভব কম করুন।

উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাদ্য
বেশি ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া অভ্যাস করুন। এক্ষেত্রে ডায়েটে গোটা শস্য, ডাল, লেবু, বাদাম, ফল, সবজি, তিসির বীজ, মেথি বীজ, ওটমিল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। মনে রাখবেন হাই ফাইবার ফুড শরীরে তৃপ্তি দেয়। একইসঙ্গে এগুলি খেলে অনেকক্ষণ খিদে পায় না। ফল ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

বাইরে কম খান
বাজার থেকে না কিনে ঘরে রান্না করা খাবার খান। এটি শুধুমাত্র সুগারই নয়, হাইড্রোজেনেটেড তেল/উদ্ভিজ্জ তেলও কমাতে সাহায্য করবে। আর এটা করলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যাবে।

ব্যায়াম
ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি বা নিয়মিত শরীরচর্চা দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এর জন্য সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম বা শরীরচর্চা করার লক্ষ্যমাত্রা রাখুন। এতে আপনি অনকেটাই ফিট থাকবেন। 

আরও পড়ুন - শনি-মঙ্গলের ভয়ঙ্কর ষড়াষ্টক যোগ, দুর্বিসহ হতে পারে ৪ রাশির জীবন

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement