scorecardresearch
 

Red Spinach Benefits: বাংলার এই শাক পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ, বাড়ে দৃষ্টিশক্তি, কমে রক্তচাপ

Red Spinach Benefits: প্রতিদিন এই শাক খাওয়া শুরু করলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি-এর ঘাটতি দূর হয়। ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এই শাক ভিটামিন সি রেটিনার ক্ষমতা বাড়িয়ে সার্বিক দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। কমে রক্তচাপও। আসুন জেনে নিই, কোন শাকে রয়েছে এমন গুণ...

নিয়মিত লালশাক খেলে ফেরে  ক্ষীণদৃষ্টি, আজ থেকেই শুরু করুন নিয়মিত লালশাক খেলে ফেরে ক্ষীণদৃষ্টি, আজ থেকেই শুরু করুন
হাইলাইটস
  • চোখের স্বাস্থ্য থেকে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ
  • লাল শাকের উপকার জানলে চমকে যাবেন

Red Spinach Benefits: লাল শাক খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। লাল শাকে প্রচুর  সমস্ত কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, চর্বি রয়েছে। লাল শাক শরীরে রক্ত ​​চলাচল বাড়াতে সাহায্য করে। লাল পালং শাক কিডনির সমস্যা থেকে শুরু করে দৃষ্টিশক্তি সব কিছুতেই ভূমিকা রাখে। যারা ডায়েটে আছেন তাদের ডায়েটে অবশ্যই লাল শাক অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। জেনে নিন আরও কী কী উপকার রয়েছে লাল শাকে। 

আরও পড়ুনঃ একদম অজানা গ্রাম কালিম্পংয়ের লাংসেল 'স্বর্গ', কীভাবে যাবেন-কত খরচ?

লাল শাকের উপকারিতা

প্রতিদিন লাল শাক খাওয়া শুরু করলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি-এর ঘাটতি দূর হয়। ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। লাল শাক ভিটামিন সি রেটিনার ক্ষমতা বাড়িয়ে সার্বিক দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই যাঁদের

লালশাকের উপকারিতা

দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে দারুণ কার্যকর

দৃষ্টিশক্তি কম বা গ্লুকোমার মতো রোগের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে, তাঁদের লাল শাক খাওয়া শুরু করতে হবে। কিছু দিনের মধ্যেই সুফল দেখতে পাবেন।

হাড়ের স্বাস্থ্য ফেরাতে

লাল পালং শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন কে রয়েছে, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

লালশাক খান

রক্তচাপ কমায় ও হার্ট ভাল রাখে

লাল শাক-সবজিতে থাকা 'ফাইটোস্টেরল' নামক একটি উপাদান শরীরে প্রবেশ করলে একদিকে যেমন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, তেমনি হৃদরোগের বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করে। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ দিন লাল শাক খাওয়া হলে হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। লাল পালং শাকে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা শরীরে লোহিত রক্ত ​​কণিকার মাত্রা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। রক্তশূন্যতার রোগীরা এই সবজি খেতে পারেন। প্রত্যেক খাবারের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। ফলে কোনও কিছু অতিরিক্ত খাওয়ার আগে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এ বিষয়ে শুরুতেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।