![Relationship reasons for divorce of separation after long time of marriage বিয়ে](https://akm-img-a-in.tosshub.com/lingo/styles/medium_crop_simple/public/images/story/202201/relationship_reasons_for_divorce_or_separation_after_long_time_of_marriage_one.jpg)
Relationship: বিয়ের পর যেন নতুন জীবন শুরু হয়। সবাই চান পরিবার নিয়ে হেসেখেলে দিন কাটাতে। সুস্থ, শান্তিপূর্ণ জীবন কে না চান! তবে অনেক সময় তো তা হয় না। ছেদ পড়ে সম্পর্কে। তাই আলাদা হয়ে যেতে হয়।
আরও পড়ুন: বাংলায় নয়া COVID-বিধি, বার-রেস্তোরাঁ কতক্ষণ খোলা থাকবে?
আরও পড়ুন: রিটার্ন দিয়েছে ১১, ৬৬৪ শতাংশ, মানে ১ লক্ষ টাকা রেখে পেয়েছেন ১ কোটি ১৭ লক্ষ
অনেক সময় আমরা দেখতে পাই সিনেমার তারকাদের বিচ্ছেদের কথা। তবে শুধু তাঁদেরই বিচ্ছেদ যে হয়, তা নয়। আমাদের চারপাশে দেখলে নজরে আসবে বিয়ের অনেক বছর পর তাঁরা আলাদা হয়ে গিয়েছেন। এর বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। বিশিষ্ট মনোবিদ এবং ম্যারেজ কাউন্সিলর গীতাঞ্জলি শর্মা সে ব্য়াপারে জানান।
আরও পড়ুন: কালো মনোকিনিতে সিজলিং Avneet Kaur, নয়া লুকে ফ্য়ানেদের বুকে ঝড়
এক্সট্রা ম্যারেটাল অ্যাফেয়ার
তিনি জানান, আজকের দিন বিচ্ছেদের অন্য়তম বড় কারণ হল এক্সট্রা ম্যারেটাল অ্যাফেয়ার। প্রথম দিকে সবাই নিজের কাজ, জীবন এবং কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তবে পরে আস্তে-আস্তে তাঁরা দেখতে পান, স্ত্রী বা স্বামীর বদলে অন্য কোনও কিছু তাঁদের আগ্রহ রয়েছে। তাঁরা অন্য কারও সঙ্গে ইমোশনালি অ্য়াটাচড।
আরও পড়ুন: বিকিনিতে Neha Malik, ফুটে উঠেছে পারফেক্ট ফিগার, দেখুন PHOTOS
বাধ্য হয়ে বিয়ে
এমন অনেকে আছে যাঁরা পরিবারের চাপের কারণে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছেন। প্রথমে বাড়ির লোকের মন রাখতে কিছু করার থাকে না। তখন তাঁরা বিয়ে করতে বাধ্য হন। পরে আর কিছুই ঠিক থাকে না। সম্পর্কে ফাটল ধরে।
একে অপরের বিপরীত
প্রথম দিকে তাঁরা নিজেদের কেরিয়ারের দিকে মন দিলে তাঁদের গ্রোথ আলাদা-আলাদা হয়। যে কোনও জিনিসকে দেখার ধরন আলাদা হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে চাকরি করেন, এমন মানুষের মধ্যে মতের অমিল থাকতে পারে। কারণ দু'জনেই মনে করেন, তাঁদের কাজ বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পরে যখন কেরিয়ারের কারণে অনেকটা সময় চলে যায়, তখন মনে হয় তাঁরা একে অপরের জন্য নয়।
সন্তানের কারণে বাধ্য
তিনি জানান, বিয়ের পর অনেকের সমস্যার শুরু হয় প্রথম থেকেই। তবে সন্তানের জন্ম হলে তাঁরা তার জন্য একসঙ্গে থাকেন। তবে তাঁদের মনে ধারণা থাকে সন্তানের বয়স ১৫-১৬ বছর হয়ে গেলে তখন কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
গুরুত্ব না দেওয়া
একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে যে আজকের দিনে সম্পর্কে ভালবাসা এবং কেয়ার কিছুটা যেন কম। এমন হলে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
সম্পর্ক ঠিক করার চেষ্টা করতেই থাকা
তিনি আরও জানান, ভারতীয় সংস্কৃতিতে দেখা যায়, বিয়ের পর অশান্তি হলে সন্তান জন্মানোর পর অনেক কিছুই ঠিক হয়ে যায়। তবে সন্তানের জন্মের পরও তাঁরা সম্পর্ক ঠিক করার চেষ্টা করেন। তবে দীর্ঘ সময় পরও তা ঠিক না হওয়ায় একে অপরের থেকে আলাদা হতে হয়।