scorecardresearch
 

Weekend marriage: সপ্তাহান্তে সংসার, বাকি দিনগুলিতে ব্যাচেলার, 'উইকেন্ড ম্যারেজ' ট্রেন্ডিং, কীরকম?

অনেকে মনে করেন, বিয়ে করলে জুটির এক জনকে অন্য জনের জীবনধারার সঙ্গে ইচ্ছে না হলেও মানিয়ে নিতে হয়। আর এই সব কারণেই বিয়ে করেন না অনেকে। অনেক বিবাহিত সম্পর্কেই আবার এই কারণে ভাঙন ধরে। জাপানিরা কিন্তু এই সমস্যার সমাধান বার করেছেন! জাপানিদের মধ্যে এখন ‘উইকেন্ড ম্যারেজ’ বা ‘সেপারেশন ম্যারেজ’ ভীষণ চলছে! ভাবছেন তো বিষয়টি আদতে কী?

Advertisement
প্রতীকী ছবি। প্রতীকী ছবি।
হাইলাইটস
  • অনেকে মনে করেন, বিয়ে করলে জুটির এক জনকে অন্য জনের জীবনধারার সঙ্গে ইচ্ছে না হলেও মানিয়ে নিতে হয়।
  • আর এই স কারণেই বিয়ে করেন না অনেকে।

অনেকে মনে করেন, বিয়ে করলে জুটির এক জনকে অন্য জনের জীবনধারার সঙ্গে ইচ্ছে না হলেও মানিয়ে নিতে হয়। আর এই সব কারণেই বিয়ে করেন না অনেকে। অনেক বিবাহিত সম্পর্কেই আবার এই কারণে ভাঙন ধরে। জাপানিরা কিন্তু এই সমস্যার সমাধান বার করেছেন! জাপানিদের মধ্যে এখন ‘উইকেন্ড ম্যারেজ’ বা ‘সেপারেশন ম্যারেজ’ ভীষণ চলছে! ভাবছেন তো বিষয়টি আদতে কী?

উইকএন্ড ম্যারেজ বা সপ্তাহান্তের বিয়ে মানে শুধু দু’ তিনদিনের বিবাহিত জীবন নয়। অন্যান্য দম্পতির মতো সাধারণ দাম্পত্যই। শুধু স্বামী-স্ত্রীর দেখা হয় না প্রতিদিন। সপ্তাহের শেষেই তাদের দেখা হয়। একসঙ্গে থাকেন, সংসার করেন। আবার সোমবার থেকে কাজের জীবনে ফিরে যান।

এই ধরনের বিয়েতে কেবল সপ্তাহান্তে ছুটির দিনগুলিতে দম্পতিরা একসঙ্গে থাকেন। সপ্তাহের বাকি দিনগুলিতে তাঁরা সঙ্গীর থেকে আলাদা নিজের মতো করে সময় কাটান! পরিবারের সব দায়দায়িত্ব কিন্তু দু’জনেই ভাগ করে নেন সপ্তাহের সব দিনগুলিতেই। কেবল সপ্তাহের বাকি দিনগুলিতে তাঁরা একে অপরের সঙ্গে এক ছাদের তলায় থাকেন না!

আরও পড়ুন-সবুজ, লাল না কালো আঙুর; কোনটা বেশি খেলে বিপদ? জেনে নিন

জাপানিরা কিন্তু এই সপ্তাহান্তের বিয়ে বেশ উপভোগ করছেন। তাঁদের মতে বিয়ে করেছি মানেই যে সপ্তাহের সব দিনগুলি একসঙ্গে থাকতে হবে, একে অপরের সব দায়িত্ব নিতে হবে, এমনটা নয়। সকলের জীবনেই ব্যস্ততা আছে, অফিসের কাজ সামলে নিজের জন্যও সময় দিতে হবে তাই ‘উইকেন্ড ম্যারেজ’-এর পথই বেছে নিচ্ছেন জাপানিরা। তাঁরা মনে করেন, এই বিবাহে থেকে তাঁদের সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে। এই বিবাহে তাঁরা নিজের জন্য অনেকটা সময় বার করতে পারছেন, নিজদের পছন্দের ক্ষেত্রগুলিতে সময় দিতে পারছেন। ফলে সম্পর্কেও তিক্ততা আসছে না!

Advertisement

এধরনের দম্পতিরা মনে করছেন এতে দুজনেরই স্পেস বা ব্যক্তিগত পরিসর বজায় থাকে। অনেকটা সময় দেওয়া যায় কেরিয়ারে। শখ, আহ্লাদ, বন্ধুবান্ধব নিয়েও কথায় কথায় প্রশ্ন ওঠে না। অবহেলিত বোধ করেন না সঙ্গীও। দাম্পত্যে ঝগড়া অনিবার্য। দেখা যত বেশি, যত বেশি কাছাকাছি, তত বেশি মতের অমিল। তার থেকেই আসে ঝগড়া। অতিরিক্ত বিবাদে নষ্ট হয় শান্তি ও বাড়ে তিক্ততা। তার থেকে সপ্তাহান্তে দেখা হলে কমবে ঝগড়া বিবাদও।

আরও পড়ুন-প্রচণ্ড গরমেও শরীর থাকবে ঠান্ডা, পান্তা খেলেই মিলবে একাধিক রোগ থেকে মুক্তি

 

Advertisement