Winter Diet For Immunity : শীতকালে পাতে রাখুন এই ৩ খাবার, ভিতর থেকে শরীর থাকবে আগুনের মতো গরম

শীতের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, এই সময়ে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে একদিকে যেমন সর্দি কাশি বা জ্বরে আক্রান্ত হন, পাশাপাশি দেখা দেয় পেটব্যথা, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগও। তাই এই সময় দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মজবুত রাখা একান্ত প্রয়োজনীয়, যাতে এই ধরনের শরীর খারাপের মোকাবিলা করা যায়।

Advertisement
শীতকালে পাতে রাখুন এই ৩ খাবার, ভিতর থেকে শরীর থাকবে আগুনের মতো গরমপ্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • শীতকালে কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
  • সুস্থতা পড়ে যায় চ্যালেঞ্চের মুখে
  • ৩ খাবার আপনাকে রাখবে ভিতর থেকে গরম

জাঁকিয়ে পড়েছে শীত। অনেকেই এই শীতকাল খুবই পছন্দ করেন। তবে শীতের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, এই সময়ে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে একদিকে যেমন সর্দি কাশি বা জ্বরে আক্রান্ত হন, পাশাপাশি দেখা দেয় পেটব্যথা, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগও। তাই এই সময় দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মজবুত রাখা একান্ত প্রয়োজনীয়, যাতে এই ধরনের শরীর খারাপের মোকাবিলা করা যায়। আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গেলে বিশেষ নজর দিতে হবে ডায়েটে। কারণ এমন কিছু খাবার আছে যেগুলি ডায়েটে রাখলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়। এই প্রতিবেদনে তেমনই ৩টি খাবারের কথা বলা হল, যা ডায়েটে রাখলে শীতে মজবুত হবে ইমিউনিটি পাওয়ার এবং দূরে থাকবে রোগব্যাধি।

গুড় খেলে মিলবে উপকার 
ফসফরাস ক্যালসিয়াম এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ গুড় শীতে শরীরকে সুস্থ রাখতে অসাধারণ কাজ করে। গুড়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঠাণ্ডা ও ফ্লুতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য গুড়ের কাড়া খুবই উপকারী। এছাড়া ছোলার সঙ্গে গুড় খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয় এবং রক্তস্বল্পতার মতো বিপজ্জনক রোগের ঝুঁকি কমে।

খেজুর দেবে উপকার
ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়াও খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এই ফাইবার পেট সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। খেজুর সেবন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে মরশুমি রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

শীতকালে ডিম খান
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতকালে ডিম শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটি শরীরকে ভেতর থেকে মজবুত করে এবং ঠান্ডা ও ফ্লুর মতো সমস্যার ঝুঁকি কমায়। এর ফলে শরীর পর্যাপ্ত প্রোটিন পায়, যা পেশির বিকাশে সাহায্য করে। এতে থাকা পুষ্টিগুণের জন্য শীতকালে সবাইকে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন - মালদায় স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি, স্থানীয়দের হাতে পাকড়াও ১ দুষ্কৃতী

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement