scorecardresearch
 

World Kidney Day: দেশে ৪০% মানুষই কিডনির রোগে আক্রান্ত! কীভাবে ডায়ালিসিস থেকে মুক্তি?

World Kidney Day: ভারতে ৪০ শতাংশ, কিডনি রোগে আক্রান্ত। আয়ুর্বেদের মাধ্যমেই রয়েছে ভালো করার উপায়।বিশ্বের পাঁচটি মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত আশাব্যঞ্জক রিপোর্ট।

Advertisement
কিডনি বাঁচান কিডনি বাঁচান
হাইলাইটস
  • ভারতে ৪০ শতাংশ লোক কিডনি রোগে আক্রান্ত
  • আয়ুর্বেদেই মিলবে রোগমুক্তির উপায়
  • বিশ্ব কিডনি দিবসে এল এই তথ্য

১০ মার্চ ২০২২, ওয়ার্ল্ড কিডনি দিবস। অর্থাৎ বিশ্ব বৃক্ক দিবস। এবারের থিম রয়েছে, "কিডনি হেলথ ফর অল(Kidney Health For All). সিডিসি অনুযায়ী ১৫ শতাংশ আমেরিকান কিডনির রোগের সঙ্গে লড়াই করছেন। যেখানে গোটা পৃথিবীতে ১০ জনের মধ্যে ক্রনিক কিডনির সমস্যায় ভুগছেন। ভারতে ডায়াবেটিস এবং হাই ব্লাড প্রেসারে আক্রান্ত ৪০ শতাংশ লোকই ক্রনিক কিডনি রোগের সঙ্গে লড়াই করছেন। বৈজ্ঞানিকরা মনে করছেন, যা আয়ুর্বেদের থেকে বানানো হারবাল পদার্থ অর্থাৎ জরিবুটি থেকে তৈরি ওষুধ ব্যবহার করে কিডনি ঠিক রাখা সম্ভব। শুধু এটাই নয়, যাঁরা ডায়ালিসিস করাতে শুরু করেছেন, তাঁরাও স্বস্তি পাবেন।

বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ুর্বেদ বিভাগের ডিন এবং প্রফেসর কেএন দ্বিবেদী জানিয়েছেন

আয়ুর্বেদ বিভাগের ডিন এবং প্রফেসরকে কেএন দ্বিবেদী জানিয়ে দেন যে পুনর্ণবা, গোক্ষুর, গুডুজি, কাসনি, তুলসি, অশ্বগন্ধা এবং আমলকির মতো জিনিসে তৈরি ওষুধ খেলে কিডনি সুস্থ থাকে। এর কাজ করার পদ্ধতি কিডনিকে ফ্রেশ রাখে। কিডনির  সঙ্গে জড়িত অন্য রোগও কম করতে থাকে। যদি কোনও সমস্যা আগে থেকেই থাকে, তাহলে সেটি ঠিক হতে শুরু করে। এ সমস্ত ঔষধি মিলিয়ে কিডনির সমস্যা দূর করে, যার প্রভাব স্পষ্ট দেখা যায়। এ বিষয়ে গোটা পৃথিবীর ৫ বড় মেডিকেল জার্নালে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে।

৫ সাইন্স জার্নাল সাইন্সডিরেক্ট, গুগল স্কলার,এলসবেয়ার, এবমেড এবং স্প্রিংলার এ প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারে এই এই রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছে। এগুলি সেবন করা শুরু হয়ে গেলে কিডনি ফেল হওয়া থেকে বাঁচানো সম্ভব। এটি সেবন করলে ক্রিয়েটিনিন, ইউরিয়া এবং ইউরিক এসিডের মাত্রা কম করা সম্ভব অক্সিডেটিভ এবং ইমপ্লামেন্ট্রি রেট রকম হতে শুরু করে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তখন হয় যখন শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফ্রিরেডিকেল তত্ত্ব এর ভারসাম্য নষ্ট হতে শুরু করে। এটি শরীরের রোগ এবং সংক্রামক জীবাণু সঙ্গে লড়তে পারে না।

Advertisement

প্রোফেসর দ্বিবেদী জানিয়েছেন যে নিরো-কেএফটি প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ায়। কিডনির শক্তি বৃদ্ধি পায়। এর মধ্যে কুড়িটি ওষধ শামিল রয়েছে। রোগীর শরীরে ক্রিয়েটিনিন লেভেল কম করতে শুরু করে।এতে কিডনি ফিল্টার করার শক্তি বাড়ে। ডায়ালিসিসের সমস্যা পর্যন্ত যেতে হয় না। যারা ডায়ালিসিস শুরু করে দিয়েছেন ফ্রিকোয়েন্সি কমে আসে।

 

Advertisement