কর্কট - সময়ের প্রবাহ ক্রমাগত ইতিবাচকতা বৃদ্ধি করবে। মধ্যাহ্নভোজের পর, বড় বড় প্রচেষ্টা গতি পাবে। আপনি পেশাদার বিষয়ে গুরুত্ব বজায় রাখবেন। প্রত্যাশিত ফলাফল দ্বারা আপনি উৎসাহিত হবেন। ভাগ করা সম্ভাবনাগুলি শক্তি অর্জন করবে। কাজ ত্বরান্বিত হবে। দলগত কাজ প্রত্যাশার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকবে। সহকর্মীরা সহায়ক হবেন। আপনি ব্যক্তিগত সংযোগ বৃদ্ধি করবেন। আপনি আপনার কর্মজীবন এবং ব্যবসায় উৎসাহী থাকবেন। সম্পর্ক ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে। আপনি আলোচনা এবং যোগাযোগে উদ্যোগ বজায় রাখবেন। আপনি লেনদেনে স্বচ্ছতা বজায় রাখবেন। বিভিন্ন বিষয়ে গতি বৃদ্ধি পাবে।
চাকরি এবং ব্যবসা - ধৈর্য আপনার কর্মজীবন এবং ব্যবসায় পথ প্রশস্ত করবে। আপনি প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করবেন। লাভ ভালো থাকবে। আপনি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আপনি অংশীদারিত্বে কার্যকলাপ বৃদ্ধি করবেন। আপনি আপনার প্রচেষ্টায় গুরুত্ব বজায় রাখবেন। আপনি ব্যবসায় স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করবেন। দায়িত্বশীল সহকর্মীরা উপস্থিত থাকবেন। আপনি মানুষের আস্থা অর্জন করবেন। আপনি শুভ কাজের প্রচার করবেন। আপনি একটি ভাল রুটিন বজায় রাখবেন। অগ্রগতির সুযোগ তৈরি হবে।
প্রেম এবং বন্ধুত্ব - আপনার ব্যক্তিগত জীবনে একটি মনোরম পরিস্থিতি বিরাজ করবে। পরিবারে সুখ বৃদ্ধি পাবে। আপনি আপনার প্রিয়জনের সাথে সম্প্রীতি বজায় রাখবেন। প্রেম এবং স্নেহের মুহূর্তগুলি সুখী হবে। সম্পর্ক মধুর হবে। আলোচনা এবং কথোপকথনের উন্নতি হবে। আপনি স্বতঃস্ফূর্ত প্রস্তাব পাবেন। আপনার হৃদয়ের আকাঙ্ক্ষা শক্তিশালী হবে। খুব দ্রুত বিশ্বাস করবেন না। সহযোগিতার মনোভাব বিরাজ করবে।
স্বাস্থ্য, মনোবল- আত্মবিশ্বাস বজায় থাকবে। আপনার ব্যক্তিত্ব চিত্তাকর্ষক হবে। আপনি শৃঙ্খলার সাথে এগিয়ে যাবেন। আপনার মনোবল উচ্চ থাকবে। আপনি আপনার প্রতিভা প্রদর্শন এবং আপনার ক্ষমতা পরিচালনার উপর মনোনিবেশ করবেন।
ভাগ্যবান সংখ্যা: ১, ২, এবং ৫
ভাগ্যবান রঙ: নীল
আজকের প্রতিকার: দেবী সিদ্ধিদাত্রীর উপাসনা এবং ধ্যান করুন।
উপবাসের ব্রত সহ একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করুন। আপনার প্রতিশ্রুতি রাখুন।
জ্যোতিষী পন্ডিত অরুনেশ কুমার শর্মা তিন দশক ধরে জ্যোতিষচর্চা করছেন। বৈদিক জ্যোতিষ, সংখ্যাতত্ত্ব, বাস্তুশাস্ত্র, সমুদ্রবিদ্যার সঙ্গে যুক্ত। হস্তরেখা, হাতের লেখা এবং স্বাক্ষর অধ্যয়নে দক্ষ। যোগিনী ধ্যানকর্তা এবং কার্ড রিডার। তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রের জাতীয়-আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নিয়েছেন এবং সপ্তস্বরে জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতিকার নিয়ে গবেষণা করেছেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। জাতীয় পর্যায়ের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ছাড়াও তিনি টিভির জন্য 'সিতারোঁ কি চাল' অনুষ্ঠান করেছেন।