কর্কট - শিক্ষামূলক কাজে গতি আসবে। বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়দের সঙ্গে আনন্দময় সময় কাটবে। সৃজনশীলতা তার শীর্ষে থাকবে। কাজের সম্পর্কের প্রতি সংবেদনশীল হবেন। ব্যক্তিগত কর্মক্ষমতা উন্নত হবে। কর্মস্থলে সহকর্মীদের সঙ্গে মেলামেশা বাড়বে। সহকর্মীদের সহযোগিতা থাকবে। সময় ব্যবস্থাপনায় মনোযোগী হবেন। বিচক্ষণতা ও নম্রতা বজায় থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এগিয়ে নিয়ে যাবে। লক্ষ্যে ফোকাস থাকবে। শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত কাজে এগিয়ে থাকবে। প্রতিযোগিতার প্রচার করবে। পরিবারে যোগাযোগ ও যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে।
আর্থিক লাভ- কর্মজীবন এবং ব্যবসায় অনুকূলতা থাকবে। পেশাদারদের প্রত্যাশা পূরণ হবে। বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে জড়িত থাকবে। সহকর্মীদের প্রতি আস্থা থাকবে। দায়িত্ব ও ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে সামঞ্জস্যতা থাকবে। সাহসী প্রচেষ্টা করা হবে। ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দেওয়া হবে। আরাম ও সুবিধা বৃদ্ধি পাবে। আনুগত্য বজায় রাখবে। প্রলুব্ধ হবে না। ধৈর্য্য ও দ্বীনের সাথে এগিয়ে যাবে। সহকর্মী সমর্থন প্রদান করবে। সেবামূলক কাজে মনোযোগ থাকবে। ইতিবাচকতার সদ্ব্যবহার করবে।
প্রেমের বন্ধুত্ব- প্রিয়জনের সাথে আনন্দময় সময় কাটবে। ভ্রমণ ও বিনোদনের সুযোগ বাড়বে। আমরা সমন্বয় বজায় রেখে এগিয়ে যাব। কাছের মানুষের প্রতি আস্থা বজায় রাখবে। বিনা দ্বিধায় এগিয়ে যাবে। সন্তানদের কাছ থেকে ভালো খবর পাবেন। আভিজাত্য বজায় রাখবে। কাছের মানুষের সাথে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করবেন। সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতে পারবেন।
স্বাস্থ্য মনোবল- আত্মবিশ্বাসের সাথে কাজ করবে। ব্যক্তিত্বের উন্নতি হবে। জীবনযাত্রার উন্নতি ঘটাবে। ব্যক্তিগত বিষয়ে আগ্রহী হবেন। সাবধানে কাজ করবে। স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
শুভ সংখ্যাঃ ১, ২ ও ৩
শুভ রং: হালকা গোলাপি
আজকের প্রতিকার: বুধবারের দিনটি গণেশকে সমর্পিত। এই তিথিতে শ্রদ্ধাভক্তি ভরে গণেশের পুজো করলে সুফল পাওয়া যায়। এ ছাড়াও বুধবার পুজো ও নির্দিষ্ট কিছু কাজ করলে বুধ গ্রহের দোষও দূর করা সম্ভব হয়। হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে গণেশকে প্রথম পুজ্য দেবতা বলা হয়। যে কোনও শুভ ও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান গণেশ পুজোর মাধ্যমেই শুরু হয়। গণেশ বন্দনার মাধ্যমে শুভ কাজ শুরু করলে তা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়।
জ্যোতিষী পন্ডিত অরুনেশ কুমার শর্মা তিন দশক ধরে জ্যোতিষচর্চা করছেন। বৈদিক জ্যোতিষ, সংখ্যাতত্ত্ব, বাস্তুশাস্ত্র, সমুদ্রবিদ্যার সঙ্গে যুক্ত। হস্তরেখা, হাতের লেখা এবং স্বাক্ষর অধ্যয়নে দক্ষ। যোগিনী ধ্যানকর্তা এবং কার্ড রিডার। তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রের জাতীয়-আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নিয়েছেন এবং সপ্তস্বরে জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতিকার নিয়ে গবেষণা করেছেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। জাতীয় পর্যায়ের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ছাড়াও তিনি টিভির জন্য 'সিতারোঁ কি চাল' অনুষ্ঠান করেছেন।