scorecardresearch
 
Advertisement
স্পেশাল

ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ! দাবি NASA-র বৈজ্ঞানিকদের

ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ
  • 1/7

বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে তারা জানেন যে রহস্যময় এলিয়েন বামন গ্রহ সেরেসে (Ceres) জীবনধারণ সম্ভব। তাঁরা ভিনগ্রহের জীবনকে সমর্থন করছেন। সেরেস নামের এই বামন গ্রহটি মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যবর্তী গ্রহাণু বেল্টে অবস্থিত।

ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ
  • 2/7

এই রহস্যময় এলিয়েন বামন গ্রহ সেরেস কীভাবে এই গ্রহাণু বেল্টের মাঝখানে পৌঁছল তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বিস্মিত। পুরানো গবেষণা বলছে যে এই গ্রহে প্রচুর পরিমাণে লবণ রয়েছে। যার কারণে ভবিষ্যতে কোনও না কোনও সময়ে এখানে জীবন নিশ্চিতভাবে সম্ভব হবে।

ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ
  • 3/7

নিউইয়র্ক পোস্টে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বামন গ্রহ সেরেসও এর আশেপাশের অন্যান্য গ্রহ থেকে আলাদা কারণ এখানে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ অনেক বেশি। তাও পৃষ্ঠের উপরে। সাধারণত গ্রহাণুর পৃষ্ঠে এরকম কিছুই ঘটে না। সৌরজগতের বাইরে এমন কিছু গ্রহ পাওয়া গেছে, যাদের পৃষ্ঠে অ্যামোনিয়া পাওয়া যায়। কিন্তু তাও সৃষ্টির প্রথম দিকে।

Advertisement
ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ
  • 4/7

বিজ্ঞানীদের ধারণা, সৌরজগতের শীতল অঞ্চলে বামন গ্রহ সেরেস তৈরি হতে পারে। সৌরজগতের গ্রহগুলি যখন মহাকাশে তাদের অবস্থানের উন্নতি করছে, তখন এটি ঘূর্ণায়মান গ্রহাণু বেল্টে আটকা পড়বে। এটি গ্রহাণু বেল্টে উপস্থিত একটি খুব বড় পাথর। এর ব্যাসার্ধ ৪৭৬ কিমি।

ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ
  • 5/7

বামন গ্রহ সেরেস দেখতে কোনো গ্রহাণুর মতো নয়। এর আচরণ, আবহাওয়া, পৃষ্ঠ সবকিছু প্লুটোর মতো মনে হয়। তাই বিজ্ঞানীরা এই বিষয়ে আরও অধ্যয়ন করতে চান। নাসা নিজেও এই সময়ে বামন গ্রহ নিয়ে অনেক আগ্রহ দেখাচ্ছে।

ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ
  • 6/7

আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা নাসা (NASA) ডন মহাকাশযান পাঠিয়েছে সেরেসকে অধ্যয়ন করতে। সেখানে প্রচুর পাথর, জল ও বরফ রয়েছে। কিছু বিজ্ঞানী আরও দাবি করেন যে বামন গ্রহ সেরেস অবশ্যই গ্রহাণু বেল্টে তৈরি হয়েছে। সেজন্য সেখানেই থেকে যায়। সেখান থেকে বের হতে পারেনি।

ভবিষ্যতে এই গ্রহে বাস করবে মানুষ
  • 7/7

নতুন গবেষণাটি প্রি-প্রিন্ট ডাটাবেস arXiv-এ প্রকাশিত হয়েছে। এই গবেষণায় বলা হয়েছে যে আমাদের সৌরজগৎ অনেক অসম্ভব কাজ করে। এমন কাজ যা কেউ কখনও ভাবেনি, দেখেনি। কারণ গ্রহটি কিভাবে গঠিত হয়েছিল? কবে হল, কোথায় হল... এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে অনেক সময় বিজ্ঞানীরাও বিস্মিত হয়েছেন।

Advertisement