গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে মণিমামা বলে ডাকতেন। সেই মণিমামা সুরজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে প্রথম বলেন, বাংলায় ব্যান্ড খোলার কথা। সুরজিৎ জানান, সেই সময়ের গায়কদের মাথাতেও আসেনি বাংলায় ব্যান্ড হতে পারে। তবে গৌতম চট্টোপাধ্যায় সেই ব্যাপারে তাঁদের আগ্রহ জুগিয়েছিলেন।
ভাইচুং ভুটিয়া। ভারতীয় ফুটবলের মহাতারকা। তাঁকেও কাছ থেকে দেখেছেন মেহতাব হোসেন। 'ব্যক্তিগত'-তে মেহতাব জানান, অনেকে মনে করত ভাইচুং হার্ডওয়ার্ক করে না। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। ভাইচুং পরিশ্রমী ছিল। মাঠে ও যে পরিশ্রমটা করত তা অনবদ্য। ভাইচুংয়ের মতো গোলটা অত ভালো কেউ চিনত না।
Chicken Or Egg Which Came First: নতুন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা এর সদুত্তর খুঁজে বার করেছেন। নতুন গবেষণায় বলা হয়েছে যে ভ্রুণের মত কাঠামো তৈরি করার ক্ষমতা, প্রাণীদের উত্থানেরও আগে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এই আবিষ্কার, ক্রোমোসফেরা পারকিনসি নামক এককোষী জীবের ওপর গবেষণা থেকে এসেছে।
সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়। ডাক নাম সিধু। এই নামেই বাংলার মানুষ চেনে তাঁকে। তিনি ক্যাকটাস ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা। 'ব্যক্তিগত'-তে সিধু জানান, তিনি একাধিক প্রেম করেছেন। তাতে বিশ্বাসী। প্রেম মানেই বিয়ে করতে হবে- এমনটা কোনওদিন ভাবেননি। কীভাবে সেই যে হলুদ পাখি গাইলেন তার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করলেন গায়ক।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (ISS) জ্বনালা থেকে পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে সুনীতা উইলিয়ামস। আর এই নতুন ছবি দেখে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবেন তাঁর অনুরাগীরা। কারণ দীর্ঘদিন মহাকাশ স্টেশনে থাকার ফলে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা বাড়ছিল।
ক্যাকটাস ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা-গায়ক সিধু।তাঁর আসল নাম সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর নামে নাম হওয়ায় বেশ অস্বস্তি হত তাঁর। মনে মনে চাইতেন, নামটা বদলে গেলেই ভালো। নামটা বদলেও গেল। হয়ে উঠলেন সিধু। তবে এর পিছনে রয়েছে কাহিনি। 'ব্যক্তিগত'-র প্রথম পর্বে তা শোনালেন সিধু।
রাস্তা থেকে তুলে নেওয়া হবে ট্রামের লাইন ও তার। বন্ধ হবে ট্রাম ডিপোগুলিও। এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছে শহরবাসীর একাংশ। তাঁদের অভিযোগ, যানজটের অজুহাতে ট্রাম বন্ধ করে ডিপোগুলির বিপুল জায়গা বিক্রি দেওয়ার চক্রান্ত চলছে।
সিধু, ক্যাকটাস ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা। সেই নয়ের দশক থেকে ব্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত। এই বাংলায় যাঁরা ব্যান্ড কালচারের আমদানি করেছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম তিনি। প্রায় ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে গান করছেন। এই গানের টানে ছেড়েছেন ডাক্তারি। আজও গান, মিউজিকই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান। 'ব্যক্তিগত'-তে এবারের অতিথি সিধু।
ইস্টবেঙ্গল তাঁর প্রিয় ক্লাব। তবে খেলা ছাড়ার পর তাঁর কাছে সবাই সমান। তাই যদি কোনওদিন কোচিংয়ের সুযোগ আসে তাহলে তিনি ইস্টবেঙ্গল বা মোহনবাগান- যে কোনও দলের কোচিং করাতে পারেন। জানালেন মেহতাব হোসেন। তবে দেশীয় কোচেদের সুযোগ ভারতীয় ফুটবলে কম দেওয়া হচ্ছে, এই অভিযোগ করে মেহতাব জানান, বিদেশিদের থেকে দেশীয় কোচেদের বেশি করে সুযোগ দেওয়া উচিত।
ইস্টবেঙ্গলে সবথেকে বেশি সাফল্য পেয়েছেন তিনি। তবে প্রথম যোগ দেন মোহনবাগানে। সেই অর্থে কোন দল তাঁর প্রিয়। এমনই কয়েকটি Rapid Fire-এর উত্তর দিলেন মেহতাব হোসেন। নীতু সরকার না দেবাশিস দত্ত? সেই উত্তরও দেন তিনি।
ভাইচুং ভুটিয়ার পর ভারতীয় ফুটবলে কে স্টার হবে তা নিয়ে অনেকের মনে সন্দেহ ছিল। কিন্তু সুনীল ছেত্রী ভাইচুংয়ের জায়গা নিয়ে ভারতীয় ফুটবলের সেই জায়গার অভাব পূরণ করেছিলেন। জানালেন মেহতাব হোসেন। তবে সুনীলের পর ভারতীয় ফুটবলের স্টার কে? সেই প্রসঙ্গে মেহতাব বলেন, 'আগামী ১০ বছর কাউকে দেখতে পাচ্ছি না।'