Kalipuja 2025: দেবী চৌধুরানীর মন্দিরের পাশেই রয়েছে এক প্রাচীন কালীমন্দির, যা সমান জাগ্রত বলে মানেন স্থানীয়রা। প্রতি বছর দু’বার কালীপুজো হয়। একবার আষাঢ় মাসে, আবার কার্তিক মাসে। আয়োজনে বড়সড় না হলেও ভক্তির গভীরতা নজর কাড়ে। বিশেষ করে কার্তিক মাসের পুজোয় ভিড় থাকে চোখে পড়ার মতো।
এভারেস্ট। নামটার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে একটা বিরাটত্ব। পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ বলে কথা। উচ্চতা ৮৮৪৯ মিটার। তাই এই শৃঙ্গকে নিয়ে সারা বিশ্বেই একটা অন্য রকম আগ্রহ রয়েছে।
100 Million Building At Risk: গবেষণা অনুযায়ী, যদি ভবিষ্যতে সমুদ্রপৃষ্ঠ বৃদ্ধির মাত্রা মাত্র ০.৫ মিটার (৫০ সেমি) হয়, তবুও প্রায় ৩০ লাখ ভবন পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে। কোনও রূপেই এটি নিছক ভয় দেখানো কল্পনা নয়। এমনটাই বলছেন গবেষকরা।
Chopra Johra Durgapuja Mela: স্থানীয়দের কাছে এটি ‘অষ্টমী দুর্গাপুজো’ নামেই পরিচিত। কারণ, প্রতি বছর বিজয়া দশমীর আট দিন পরই এখানে হয় দুর্গাপুজো। পুজো উপলক্ষে গ্রামের মন্দির প্রাঙ্গণে বসে তিন দিনব্যাপী বিরাট মেলা। দূরদূরান্ত থেকে ভিড় জমায় হাজার হাজার মানুষ।
দুর্গাপুজোর পর কলকাতা এবার প্রস্তুতি নিচ্ছে আলোর উৎসব, কালীপুজো ও দীপাবলির। শহরজুড়ে এখন কালীর আরাধনার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ভক্তরা। ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক পুজো থেকে শুরু করে থিমভিত্তিক বিশাল প্যান্ডেল, সব মিলিয়ে 'কালী কালকাত্তেওয়ালি'র শহর এক নব উদ্দীপনায় মাতোয়ারা।
২০০৮ সালের ৩ অক্টোবর। লাগাতার আন্দোলন, বাধার পর সিঙ্গুর থেকে টাটা ন্যানো প্রকল্প সরানোর ঘোষণা করেন টাটা গোষ্ঠীর কর্ণধার রতন টাটা। এরপর অনেক জল গড়িয়েছে বাংলার বুকে। বাণিজ্য বসতে লক্ষ্মী! টাটা মুখ ফেরানোর পর বাংলায় না এসেছে বাণিজ্য, না লক্ষ্মী। এরপর বার কয়েক বাংলায় শিল্প ফেরানোর আশা জাগান রতন টাটা। ৯ অক্টোবর, ২০২৪-এ সেই আশার দীপও নিভে যায়। প্রয়াণ হয় রতন টাটার। সময়টা সেই অক্টোবর।
আজ পূর্ণিমা। বাংলার ঘরে ঘরে পালিত হচ্ছে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। সকাল থেকেই চলছে পুজো প্রস্তুতি। ও দিকে আবার আজ সন্ধেতে সুপারমুন-এর দেখাও মিলবে। যার ফলে পৃথিবীর অনেকটা কাছে চলে আসবে চাঁদ। জ্বল জ্বল করবে এই উপগ্রহ। রাতে আকাশের দিকে তাকালেই মন ভরে যাবে। হতে পারে অন্যরকম অনুভূতি।
স্থানীয়দের বিশ্বাস, বিসর্জনের রাতে কৈলাস ফেরার পথে পথ হারিয়ে ফেলেছিলেন উমা। গভীর জঙ্গলের মধ্য থেকে তাঁর কান্না শুনে ছুটে আসেন বনবস্তির মানুষ। তাঁরা সেই গ্রামীণ বধূর মতো দেখতে দেবীকে নিজের বাড়িতে আশ্রয় দেন।
Gandhi Jayanti 2025: গান্ধীর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভারত প্রত্যাগত হয়ে, ১৯০১ সালে কলকাতা পৌঁছানোর পর তাঁর একটি আকাঙ্ক্ষা ছিল বিবেকানন্দের সঙ্গে কথা বলার। সেই উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি ভোরে হেঁটে বেরিয়ে পড়েন বেলুড় মঠের উদ্দেশে। প্রায় ৩.২ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে তিনি সেখানে পৌঁছন।
Mahatma Gandhi on Indian Currency: বস্তুত, দেশ স্বাধীনের পর যখন ভারত নিজস্ব মুদ্রার চিন্তাভাবনা করছে, তখন কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর ছবি রাখা প্রথম পছন্দ ছিল না। বলা ভাল, ভারতীয় মুদ্রায় কার ছবি থাকবে ও কী কী থাকবে, তা নিয়ে বিস্তর বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।
মনোরঞ্জন ব্যাপারী। নামকরা লেখক, রাজনেতাও। তবে তাঁর শৈশব কেটেছে কষ্টে। দারিদ্র্য ছিল নিত্যসঙ্গী। লেখকের দাবি, ছোটোবেলায় তাঁকে অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছে। অকারণে। পেট চালানোর জন্য চায়ের দোকানে কাজ করেছেন। জেলযাত্রাও হয়েছে নানা কারণে। তবে নিজের বেঁচে থাকার ঠিক-ঠিকানা না থাকলেও গরিব-মেহনতি মানুষের পাশে সব সময় দাঁড়িয়েছেন।