সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের অক্টোবরের মধ্যে 'স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্ট'-এর ধারা ১৬ অনুযায়ী মোট ১,১৩০টি মুসলিম দম্পতি তাঁদের বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের আবেদন করেছেন। এর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে ২০২৫ সালের জুলাই থেকে অক্টোবরের মধ্যে। যে সময় বিহারে ভোটার তালিকার এসআইআর প্রক্রিয়া চলছিল।
বন্দে মাতরম গানের সঙ্গে ভারতবাসীর নাড়ির যোগ। এটি দেশের জাতীয় গীত। আজ সেই গানের ১৫০ বছর। আর সেই দিনটা উদযাপন হচ্ছে গোটা দেশে।
এই আবিষ্কারের জন্য গবেষকরা Ig Nobel Prize 2024 পেয়েছেন। এটি নোবেল প্রাইজ নয়। নোবেলের প্যারোডি ভার্সান। এই পুরস্কার তাঁদেরই দেওয়া হয়, যাঁরা 'প্রথমে মানুষকে হাসায়,তারপর ভাবায়'।
কলকাতার সোনাগাছি, এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ যৌনপল্লী। সেখানে এখন ছায়া ফেলেছে এক নতুন আতঙ্ক। ভোটার তালিকা পর্যালোচনার বিশেষ উদ্যোগ, অর্থাৎ এসআইআর (Special Intensive Revision) প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে উদ্বেগে দিন কাটাচ্ছেন বহু যৌনকর্মী। আশঙ্কা, দীর্ঘ লড়াইয়ের পর যে ভোটাধিকার অর্জিত হয়েছিল, তা কি এবার কেড়ে নেওয়া হবে?
২০২৫ সালের বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী পরমাণু বোমা রয়েছে আমেরিকার হাতেই। এই বোমার নাম B83 গ্যাভিটি বম্ব। এটি একটি থার্মোনিউক্লিয়ার বোমা, যা হামলা করতে হয় জাহাজ থেকে। B83 গ্যাভিটি বম্বের শক্তি হল ১.২ মেগাটন টিএনটি। অর্থাত্ ১২ লক্ষ টন বারুদ বিস্ফোরণ ঘটার সমান। হিরোশিমায় যে পরমাণু বোমা ফেলা হয়েছিল, তার সঙ্গে তুলনা টানলে দেখা যাচ্ছে, ওই বোমার চেয়ে আমেরিকার হাতে থাকা পরমাণু বোমাটি ৮০ গুণ বেশি শক্তিশালী। কোনও শহরে পড়লে প্রায় ২০ কিমি নিশ্চিহ্ন হবে কয়েক সেকেন্ডে।
পর্নোগ্রাফি ব্যান নিয়ে একটি মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট তুলল নেপালের জেন জি আন্দোলনের প্রসঙ্গ। বিদায়ী প্রধান বিচারপতি বিআর গভাইয়ের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চের মন্তব্য, 'দেখেছেন তো নেপালে কী হয়েছে'।
নিজের বাবা ও মাকে নিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য অজানা কথা শেয়ার করলেন অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য। জানান, খুব ছোটো বয়সে বাবা-কে হারান তিনি। তারপর থেকে মায়ের কাছেই মানুষ। তবে মা খুব শক্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন।
Vastu Tips: বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, দক্ষিণ দিকে মুখ করে খাবার খাওয়া অশুভ। এতে হজমে সমস্যা, অস্থিরতা এবং মানহানি পর্যন্ত হতে পারে। শুধু মুখের দিক নয়, খাবারের পাত্রও পূর্ব বা উত্তর-পূর্ব দিকে রাখা উচিত।
মেসি মেসি মেসি... উচ্ছ্বাস, উল্লাস, কানফাটানো চিৎকার, চোখের জল, অবিশ্বাস, অবশেষে বিশ্বাস। মৃদু ঠান্ডার ডিসেম্বরে কলকাতা বিমানবন্দরের ছবিটা কি এরকমই হবে?