scorecardresearch
 
Advertisement
স্পেশাল

পুজোয় ৩৬ হাজার ক্লাবকে অনুদান, রাজ্যের এখন দেনা কত?

রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 1/9

গত বছরের মতো এবারও দুর্গাপুজো কমিটিগুলিকে ৫০ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। প্রায় ৩৬ হাজার ক্লাবকে এই অনুদান দেওয়া হবে। ক্লাবের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। 

রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 2/9

অঙ্কের হিসেবে এই বছর পুজো কমিটিগুলিকে রাজ্য সরকার দেবে ১৮০ কোটি টাকা। ২০১৮ সাল থেকে পুজো কমিটিগুলিকে আর্থিক অনুদান দিয়ে আসছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত সরকার। ২০১৮ সালে ক্লাবগুলিকে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। 

রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 3/9

 ২০১৯ সালে সেই টাকা বাড়িয়ে করা হয় ২৫ হাজার টাকা। এরপর ২০২০ সাল থেকে সেই অনুদান বাড়িয়ে করা হয় ৫০ হাজার টাকা। এবছরও একই অঙ্কের টাকা পুজো কমিটিগুলিকে দেবে রাজ্য

Advertisement
রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 4/9

পুজো কমিটিগুলিকে অনুদান দেওযা নিয়ে বরাবর সুর চড়িয়েছে BJP। এবারও সরব হয়েছে তারা। তাদের বক্তব্য, রাজ্যের কোষাগারের অবস্থা মোটেও ভালো নয়। এই পরিস্থিতিতে অনুদান কেন? 

রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 5/9

রাজ্যের কোষাগারের অবস্থা শোচনীয় এই কথা বলছে কেন বিরোধী দল BJP? আসুন দেখি। 

রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 6/9

২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার সময়ে রাজ্যের মোট ঋণের পরিমাণ ছিল, ২ লক্ষ ৭ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু, ২০২০ সালে তাই বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৪ লক্ষ ৭৪ হাজার ৮৩১ কোটি টাকা। এরই মধ্যে গতবার অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র জানিয়েছিলেন, ৪৩ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে ধার নিতে হচ্ছে। অর্থাৎ ধারের অঙ্কটা গতবার ছিল ৫ লাখ কোটিরও বেশি টাকার। 

রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 7/9

কেন এত ঋণ? অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র সেবার জানিয়েছিলেন, বামেদের রেখে যাওয়া ঋণ শোধ করতে করতে বড় অঙ্কের টাকা খরচ হচ্ছে। সেজন্য বর্তমান সরকারের ঋণের বোঝা বেড়েই চলেছে। 

Advertisement
রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 8/9

যদিও অমিত মিত্রের সঙ্গে একমন নন রাজ্যের বিরোধী দলগুলি ও অর্থনীতিবিদদের একাংশ। তাঁদের মতে, পুজো কমিটি, ক্লাব, মেলা-খেলার জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ হচ্ছে রাজ্য সরকারের। এই খরচগুলি না করলে রাজ্যের কোষাগারের অবস্থা এতটা শোচনীয় হত না। 

রাজ্যের এখন দেনা কত?
  • 9/9

কীরকম? তাঁদের বক্তব্য, ২০২০ সাল পর্যন্ত ক্লাবগুলিকে অনুদান দিতে রাজ্যের খরচ হয়েছে প্রায় ১৩০০ কোটি টাকা। একইভাবে বিভিন্ন মেলা-খেলাতেও খরচ হয়েছে প্রচুর।এগুলো এড়ানো গেলে রাজ্যের কোষাগারের দশা বেহাল হত না।  

Advertisement