scorecardresearch
 

Bengal Migratory Man Became Millionaire In Kerala: বাংলার শ্রমিক কেরলে জিতলেন ৭৫ লক্ষ টাকা লটারি, টিকিট নিয়ে সোজা থানায়

Bengal Migratory Man Became Millionaire In Kerala: দৈনিক হাজিরায় কাজ করা বাংলার এক পরিযায়ী শ্রমিক এখন ৭৫ লক্ষ টাকার মালিক। কেরালায় গিয়ে তিনি এত টাকার মালিক হয়ে গিয়েছেন। এভাবে ভাগ্য ঘুরবে বুঝতে পারেননি তিনি। আচমকা এত টাকা জীবনে একসঙ্গে দেখেননি। ফলে আচমকা এত টাকা পেয়ে আতঙ্কে হাত-পা কাঁপা শুরু হয়ে যায় তাঁর।

Advertisement
লটারি টিকিট হাতে লাখপতি বাদেশ লটারি টিকিট হাতে লাখপতি বাদেশ
হাইলাইটস
  • কেরলে কাজ করতে গিয়ে আচমকা লাখপতি
  • লক্ষ-লক্ষ টাকার মালিক হয়ে গেলেন পরিযায়ী শ্রমিক
  • ওই লাখপতি যুবক পশ্চিমঙ্গের বাসিন্দা

Bengal Migratory Man Became Millionaire In Kerala: কেরালায় কাজ করতে গিয়ে প্রায় কোটিপতি হয়ে গেলেন এক শ্রমিক। দৈনিক হাজিরায় কাজ করা ওই ব্য়ক্তি এখন ৭৫ লক্ষ টাকার মালিক। এভাবে ভাগ্য ঘুরবে বুঝতে পারেননি তিনি। আচমকা এত টাকা জীবনে একসঙ্গে দেখেননি। ফলে আচমকা এত টাকা পেয়ে আতঙ্কে হাত-পা কাঁপা শুরু হয়ে যায় তাঁর। কী করবেন, কিছুই বুঝতে পারছিলেন না। শেষমেষ  তিনি পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁর অর্থের নিরাপত্তা দাবি করে। তাঁর এত টাকা জেতার খবর পশ্চিমবঙ্গে বাড়িতে পৌঁছতেই খুশি ও রোমাঞ্চের আবহাওয়া।

আরও পড়ুনঃ শ্রদ্ধা খুনের চেয়েও ভয়ঙ্কর, আলমারি-ড্রামে ঠাসা মায়ের দেহের টুকরো; আতঙ্ক

খবরে প্রকাশ, তিনি একজন পরিযায়ী শ্রমিক। বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে। ৭৫ লাখ টাকার লটারি জিততেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন তিনি। এক স্থানীয় বন্ধুর পরামর্শে থানায় পুলিশের কাছে ছুটে গেছেন, সুরক্ষা চেয়ে। তিনি পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা, নাম এসকে বাদেশ। যখন কেরালা সরকারের ৭৫ লাখ টাকার লটারি জেতেন, তখন তিনি অবাক হয়েছিলেন, তিনি অবিলম্বে মঙ্গলবার গভীর রাতে মুভাত্তুপুজা থানায় ছুটে যান, তাঁর জেতা পুরষ্কার যাতে কোনওভাবে হাতছাড়া না হয়, সেজন্য অর্থের জন্য সুরক্ষা চান।

টিকিট ছিনিয়ে নেওয়ার ভয় পেয়েছিলেন

এসকে বাদেশ পুলিশের কাছে সুরক্ষা চেয়েছিলেন কারণ তিনি আনুষ্ঠানিকতা সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না এবং ভয় পেয়েছিলেন, ভেবেছিলেন কেউ তার কাছ থেকে টিকিট ছিনিয়ে নেবে। মুভাট্টুপুজা পুলিশ তাঁকে টিকিট জেতার পরের প্রক্রিয়া বোঝান এবং সমস্ত নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দেয়। তারপর খানিকটা আস্বস্ত হন তিনি।

এর আগে কখনও লটারি জেতেননি বাদেশ

মজার ব্যাপার হল, এস কে বাদেশ এর আগেও লটারি কিনেছেন। কিন্তু কখনও জেতেননি। তিনি যখন এদিন ফল পরীক্ষা করতে বসেন, তখন তিনি জয়ের আশা করেছিলেন। টিকিট কেনার সময় এসকে বাদেশ এর্নাকুলামের চোট্টনিকারায় রাস্তা নির্মাণের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। এস কে বাদেশ কেরালায় চলে আসার এক বছরও হয়নি এবং তিনি মালায়লাম ভাষার সাথে পরিচিত নন। তাঁকে সাহায্য করার জন্য তিনি তার বন্ধু কুমারকে ডাকেন।

Advertisement

টাকা দিয়ে কী করবেন?

টাকা পেলেই বাংলায় নিজের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এসকে বাদেশ। এবং কেরালায় জেতা টাকা দিয়ে তিনি তাঁর গ্রামের বাড়ি সংষ্কার এবং কৃষিকাজ সম্প্রসারণ ও সেখান থেকে আয় বাড়াবেন বলে আশা করছেন।
 

 

Advertisement