BPL 2025: কাঙাল বাংলাদেশ, ক্রিকেটারদের চেক বাউন্স, ম্যাচ বয়কটের ডাক

চেক বাউন্স করেছে বিপিএল-এর (Bangladesh Premier League) ক্রিকেটারদের। আর তার জেরে বাতিল করতে হল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (BPL) ফ্র্যাঞ্চাইজি দল দুর্বার রাজশাহীর (Durbar Rajshahi) অনুশীলন। খেলোয়াড়রা বকেয়া বেতন পাননি, সেই কারণেই নাকি অনুশীলন সেশন বাতিল করা হয়েছে। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ শুরু হওয়ার আগেই, ক্রিকেটারদের অর্ধেক বেতন দিয়ে দেওয়া হবে বলে জানালো হলেও দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটাররা এখনও কোনও পারিশ্রমিক পাননি বলে অভিযোগ।

Advertisement
কাঙাল বাংলাদেশ, ক্রিকেটারদের চেক বাউন্স, ম্যাচ বয়কটের ডাকবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে দুর্বার রাজশাহি

চেক বাউন্স করেছে বিপিএল-এর (Bangladesh Premier League) ক্রিকেটারদের। আর তার জেরে বাতিল করতে হল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (BPL) ফ্র্যাঞ্চাইজি দল দুর্বার রাজশাহীর (Durbar Rajshahi) অনুশীলন। খেলোয়াড়রা বকেয়া বেতন পাননি, সেই কারণেই নাকি অনুশীলন সেশন বাতিল করা হয়েছে। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ শুরু হওয়ার আগেই, ক্রিকেটারদের অর্ধেক বেতন দিয়ে দেওয়া হবে বলে জানালো হলেও দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটাররা এখনও কোনও পারিশ্রমিক পাননি বলে অভিযোগ।

অর্ধেক টাকাও পাননি ক্রিকেটাররা

জানানো হয়েছিল, বাকি অর্ধেক টাকা দেওয়া হবে টুর্নামেন্টের মাঝে। এটাই বিপিএলের নিয়ম। কিন্তু অভিযোগ উঠছে ছয় ম্যাচ হয়ে যাওয়ার পরেও । ঢাকার পর সিলেট পর্বও শেষ হয়ে গিয়েছে, এবার পারিশ্রমিক না পেয়ে শেষ পর্যন্ত অনুশীলন বয়কট করেছে দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটাররা। এর আগে, জার্সি ও কিট ব্যাগ দিতে না পারায় টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই আলোচনায় ছিল দুর্বার রাজশাহী। 

টাকা না পাওয়ায় অনুশীলন বয়কট
খবর ছিল, ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক দেওয়ার কথা ছিল ১৪ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)। সেখানে মঙ্গলবার রাতে টিম থেকে জানানো হয়, টাকা দেওয়া হবে দিনদুয়েক পরে। তাতেই দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটাররা বেকে বসেন। ক্রিকেটারদের তাই সাফ কথা, টাকা না পেলে তারা অনুশীলন করবেন না।

ম্যাচেও নামতে চাননি ক্রিকেটাররা
টাকা না পাওয়ায় সিলেট পর্বে একটা ম্যাচে মাঠেও নামতে চায়নি দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটাররা। পরে অনুরোধ করায় বরফ গলে, আশ্বাস পেয়ে তারা ম্যাচ খেলেন। এমনকি জানা গিয়েছে সিলেটে একটা চেকও দেওয়া হয়েছিল, তবে সেই চেকও নাকি বাউন্স হয়ে যায়। এরপরে ক্রিকেটাররা প্রতিবাদ জানাতে থাকেন।

দুর্বার রাজশাহীর টিম ম্যানেজমেন্টের এক সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘কিছু অর্থ দেওয়া হয়েছিল। তবে স্থানীয় খেলোয়াড়দের পেমেন্ট পাওয়ার সময় দুই দিন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। সবার চেক বাউন্স হয়নি। একটি বা দু'টি হতে পারে। মালিক আসলে দেশের বাইরে ছিলেন। তিনি ব্যাংককে থাকায় সময়মতো টাকা দেওয়া যায়নি।’

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement