Suresh Raina: রায়না ED-র অফিসে হাজিরা দিচ্ছেন আজই, কেন?

ক্রিকেট জীবনে সেভাবে কোনও বড় বিতর্কে জড়াননি। তবে ক্রিকেট ছাড়ার পর, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) জেরার মুখে পড়তে হল সুরেশ রায়নাকে। নিষিদ্ধ অ্যাপের বিজ্ঞাপন করার জন্য তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। নিষিদ্ধ বেটিং প্ল্যাটফর্ম 1xBet, FairPlay, Parimatch, Lotus365-এর জন্য বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং ক্রিকেটারদের করা বিজ্ঞাপনগুলির উপরও ইডি নজর দিচ্ছে।

Advertisement
রায়না ED-র অফিসে হাজিরা দিচ্ছেন আজই, কেন?

ক্রিকেট জীবনে সেভাবে কোনও বড় বিতর্কে জড়াননি। তবে ক্রিকেট ছাড়ার পর, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) জেরার মুখে পড়তে হল সুরেশ রায়নাকে। নিষিদ্ধ অ্যাপের বিজ্ঞাপন করার জন্য তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। নিষিদ্ধ বেটিং প্ল্যাটফর্ম 1xBet, FairPlay, Parimatch, Lotus365-এর জন্য বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং ক্রিকেটারদের করা বিজ্ঞাপনগুলির উপরও ইডি নজর দিচ্ছে।

সুরেশ রায়নার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি 1xBet নামে একটি বেটিং সংস্থার সঙ্গে যুক্ত। ভারতে বেটিং নিষিদ্ধ হওয়ায় এই সংস্থা তাদের আসল নামে কিছু পরিবর্তন করে বিজ্ঞাপন দেয়। আর সেই বিজ্ঞাপনে দেখা যায় সুরেশ রায়নাকে। সেই বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

ইডি ইতিমধ্যেই হরভজন সিং এবং যুবরাজ সিং-এর মতো প্রাক্তন ক্রিকেটারদের পাশাপাশি সোনু সুদ এবং উর্বশী রাউতেলার মতো চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। সুরেশ রায়নাকে গত বছরের ডিসেম্বরে বেটিং অ্যাপটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর করা হয়েছিল। শুধু তাই নয়,  ঘোষণা করা হয়েছিল, রায়নাই তাদের ব্র্যান্ডের প্রথম এই ধরনের অ্যাম্বাসেডর। তাই তাঁর বক্তব্য নথিভুক্ত করতে চান তদন্তকারী অফিসাররা। বুধবার‌ই এই তদন্তকারী সংস্থার দপ্তরে হাজির হতে পারেন তিনি। অভিযুক্ত বেটিং অ্যাপের প্রচার অভিযানের অন্যতম মুখ ছিলেন রায়না। এই তারকা ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে প্রতারিত করার অভিযোগ রয়েছে। বেটিং অ্যাপটির বিরুদ্ধে অভিযোগ হল তারা আসল উদ্দেশ্য গোপন করে প্রচার চালাত। একটি অ্যাপের পিছনে একাধিক নিষিদ্ধ অ্যাপ ব্যবহার করতো। যা সম্পূর্ণভাবে আইন বিরুদ্ধ।

রিপোর্ট অনুযায়ী, ED সম্প্রতি অবৈধভাবে টাকা পাচার রোধে আইন বা PMLA-এর আওতায় তদন্ত শুরু করেছে। সেখানে উঠে আসে সুরেশ রায়নার নাম। তিনি সংস্থার হয়ে একাধিক বিজ্ঞাপন করেছেন, পাশাপাশি তাঁর বিনিয়োগও থাকতে পারে সংস্থায়।

ED কর্তারা জানিয়েছেন, এই বেটিং সংস্থাগুলো বারবার নাম বদল করে প্রচার করে। নামে একটা ছোট্ট বদল আনে তারা। এতে কর ফাঁকি দেওয়া বা সরকারের ব্যান থেকে বাঁচা যায়। রিপোর্টে প্রকাশ, এই সংস্থাগুলোর মধ্যে দিয়ে বেটিং করেন প্রায় ২২ কোটি ভারতীয়। দৈনিক প্রায় ১১ কোটি টাকার লেনদেন হয়।

Advertisement

  

POST A COMMENT
Advertisement