Virat Kohli Premananda Maharaj: প্রেমানন্দ মহারাজের আশীর্বাদেই RCB-র ট্রফি জয়? বিরাটকে ঠিক কী বলেছিলেন?

টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ার পরেই প্রেমানন্দ মহারাজের কাছে গিয়েছিলেন বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা। তখনও আইপিএল চলছে। দল প্রায় প্লে অফে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করে ফেলেছে।  আর মঙ্গলবার নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে পঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে ট্রফি ঘরে তুলল বিরাট কোহলির আরসিবি।

Advertisement
প্রেমানন্দ মহারাজের আশীর্বাদেই RCB-র ট্রফি জয়? বিরাটকে ঠিক কী বলেছিলেন?বিরাট কোহলি ও প্রেমানন্দ মহারাজ

টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ার পরেই প্রেমানন্দ মহারাজের কাছে গিয়েছিলেন বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা। তখনও আইপিএল চলছে। দল প্রায় প্লে অফে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করে ফেলেছে।  আর মঙ্গলবার নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে পঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারিয়ে ট্রফি ঘরে তুলল বিরাট কোহলির আরসিবি।

১৮ বছরের প্রতীক্ষার অবসান। জয় নিশ্চিত বুঝে, মাঠের মধ্যে ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই কেঁদে ফেলেন কিং কোহলি। দেশ-বিদেশ থেকে শুভেচ্ছা বার্তায় ভেসে যেতে থাকেন ভারতীয় ক্রিকেটের আইকন। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জয়ের পরেই আরও একবার শিরোনামে উঠে এসেছেন আধ্যাত্মিক গুরু প্রেমানন্দজি মহারাজ। 

তারকা দম্পতি বিরাট কোহলি এবং অনুষ্কা শর্মার উদ্দেশ্যে দেওয়া তাঁর জ্ঞানের বাণীও ফের ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বিরাট দম্পতিকে প্রেমানন্দজি মহারাজ বলেন, 'আমরা আমাদের অভ্যাস বা কাজের মাধ্যমে মানুষকে আনন্দ দিচ্ছি। আর ওঁরা (কোহলি) নিজের খেলার মাধ্যমে গোটা ভারতকে আনন্দ দিচ্ছেন। ওঁরা জয়ী হলে সারা ভারতে আতসবাজি পোড়ানো হয়। উদযাপনে মেতে ওঠে গোটা দেশ। এটা কি তাঁদের অভ্যাস নয়?'

প্রেমানন্দ মহারাজের বাণী সবসময় বিরাট কোহলিকে অনুপ্রাণিত করেছে। আর এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি বলে মনে করা হচ্ছে। আর সেই বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়েছে, যখন ম্যাচ শেষে স্টার স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিরাট বলেন, 'আমার সারাজীবন মনে হয়েছে, পরিশ্রম করতে হবে। বিনয়ী থাকতে হবে। তবেই সাফল্য মিলবে। সেটাই হয়েছে।' 

টসে জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পঞ্জাব কিংস। ব্যাট করতে নেমে ফিল সল্ট খুব বেশি রান করতে না পারলেও বিরাটের সঙ্গে জুটি গড়ে দলের রানের গতি বাড়াতে থাকেন। সল্টের উইকেট হারালেও মায়াঙ্ক আগারওয়াল, রজত পাতিদার, লিয়াম লিভিংস্টোন ও জিতেশ শর্মারা চালিয়ে খেলতে থাকেন। অন্যদিকে স্ট্রাইক রোটেট করার কাজটা করতে থাকেন বিরাট। ৩৫ বল খেলে ৪৩ রান করে আউট হন বিরাট। পঞ্জাবের সামনে ২৯১ রানের টার্গেট দেয় আরসিবি।

Advertisement

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভাল করলেও, যশ দয়াল, ক্রুণাল পান্ডিয়াদের দাপটে পরপর উইকেট হারাতে থাকে পঞ্জাব। শশাঙ্ক সিং-এর ৩০ বলে ৬১ রানের দারুণ ইনিংসের পরেও হার আটকাতে পারেনি পঞ্জাব। ৬ রানে হেরে তাদের আইপিএল জেতার স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়।     

POST A COMMENT
Advertisement