CFL 2025 East Bengal vs Diamond Hardour FC: জেসিনের জোড়া গোল, ডায়মন্ড হারবারকে ৩-১ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নশিপের আরও কাছে ইস্টবেঙ্গল

ডায়মন্ড হারবার এফসিকে ৩-১ গোলে হারিয়ে কলকাতা লিগের খেতাব প্রায় নিশ্চিত করে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। পাশাপাশি রবিবার কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামে যুবভারতির বদলা নিয়ে নিল লাল-হলুদ। এর জেরে চ্যাম্পিয়নশিপ রাউন্ডে ২ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট পেয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। আর একটা ম্যাচ বাকি রয়েছে লাল-হলুদের।

Advertisement
ডায়মন্ড হারবারকে ৩-১ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নশিপের আরও কাছে ইস্টবেঙ্গলজেসিন টিকে

ডায়মন্ড হারবার এফসিকে ৩-১ গোলে হারিয়ে কলকাতা লিগের খেতাব প্রায় নিশ্চিত করে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। পাশাপাশি রবিবার কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামে যুবভারতির বদলা নিয়ে নিল লাল-হলুদ। এর জেরে চ্যাম্পিয়নশিপ রাউন্ডে ২ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট পেয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। আর একটা ম্যাচ বাকি রয়েছে লাল-হলুদের।   

আমন সিকের পাশ থেকে বল পান বিষ্ণু। তাঁর দৌড়ই বিপদে ফেলে দেয় ডায়মন্ড হারবারের ডিফেন্সকে। শুধুমাত্র গোলকিপারকে সামনে পেয়েও বল ঠেলে দেন এগিয়ে আসা ডেভিড লালহানসাঙ্গা। তাঁর শট জালে জড়ায়।

কিছুক্ষণ পরেই সুযোগ এসে গিয়েছিল ব্যবধান বাড়ানোর। প্রথম ক্ষেত্রে সায়ন বন্দোপাধ্যায় বাঁদিক থেকে উঠে এসে কাটব্যাক করে শট নেন তিনি। তবে তা বাইরে চলে যায়। এরপরেও সুযোগ এসেছিল। সুস্নাত মল্লিক মাথা দিয়ে বল না বাঁচালেন ব্যবধান বাড়তে পারত। তবে এরপরেও লাল-হলুদের ব্যবধান বাড়ান জেসিন টিকে। তিনিই বাকি দুটি গোল করেন। তাঁর শেষ গোলটা আসে একেবারে শেষ মিনিটে।

 

তবে জেসিনের দ্বিতীয় গোলের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা ছিল সায়নের। তাঁর প্রায় প্লেটে সাজিয়ে দেওয়া বলে ছোট্ট টোকা মেরে গোল করেন কেরালাইট ফুটবলার। সদ্য চোট থেকে ফিরে এসে পরিবর্ত হিসেবে নেমে তিনিই হয়ে উঠলেন ইস্টবেঙ্গলের ত্রাতা। সঠিক সময় সঠিক জায়গায় বলের জন্য অপেক্ষা করার গুণ ফল দিল রবিবারও।

এই জয়ে কিছুটা হলেও অস্বস্তি থাকবে একটা গোল খেয়ে যাওয়ায়। সেক্ষেত্রে সেটপিস থেকে ব্যবধান কমায় অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের ক্লাব। এক্ষেত্রে অনেকটাই ভুল করে ফেলেছিলেন ইস্টবেঙ্গলের সিনিয়র দলের অভিজ্ঞ গোলকিপার দেবজিত ঘোষ। সঠিক সময় বেরিয়ে এলে বিপদ এড়ানো যেত। বা গোল লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও সেভ করা সহজ হতে পারত তাঁর কাছে। 

তবে গোল শোধ দেওয়ার জন্য ডায়মন্ড হারবার যখন উঠে পড়ে লেগেছে সেই সময়ই ব্যবধান বাড়ান জেসিন। সংযুক্তি সময়ের একেবারে শেষদিকে ফাঁকায় বল পেয়ে মাঝমাঠ থেকে তা টেনে নিয়ে যান জেসিন। সামনে পুরো অরক্ষিত অঞ্চল। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে পিছপা হননি জেসিন। বল সোজা গোলে মারেন।       

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement