East Bengal Merchandise: জার্সি, স্কার্ফ বিক্রি করছে ইস্টবেঙ্গল, কত দাম? কোথায় পাবেন?

ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) সমর্থকদের জন্য দারুণ খবর। শুরু হয়ে গেল ক্লাবের অফিশিয়াল মার্চেন্ডাইজ বিক্রি। বাইপাসের ধারে কলকাতা সেন্টার অফ ক্রিয়েটিভিটি থেকে কেনা যাবে এই মার্চেন্ডাইজ। কিছুদিন আগেই মোহনবাগান সুপার জায়েন্টও (Mohun Bagan Super Giant) তাদের মার্চেন্ডাইজ বিক্রি শুরু করেছে। গোটা শহরে বিভিন্ন জায়গায় চলছে বিক্রি। ইস্টবেঙ্গলও এবার সেই পথেই পা বাড়াল।

Advertisement
জার্সি, স্কার্ফ বিক্রি করছে ইস্টবেঙ্গল, কত দাম? কোথায় পাবেন?east bengal jersey

ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) সমর্থকদের জন্য দারুণ খবর। শুরু হয়ে গেল ক্লাবের অফিশিয়াল মার্চেন্ডাইজ বিক্রি। বাইপাসের ধারে কলকাতা সেন্টার অফ ক্রিয়েটিভিটি থেকে কেনা যাবে এই মার্চেন্ডাইজ। কিছুদিন আগেই মোহনবাগান সুপার জায়েন্টও (Mohun Bagan Super Giant) তাদের মার্চেন্ডাইজ বিক্রি শুরু করেছে। গোটা শহরে বিভিন্ন জায়গায় চলছে বিক্রি। ইস্টবেঙ্গলও এবার সেই পথেই পা বাড়াল।

কীভাবে কিনবেন ইস্টবেঙ্গলের মার্চেন্ডাইজ?
সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা অবধি খোলা থাকবে এই স্টোর। বিভিন্ন পণ্যের সমাহার রয়েছে এই মার্চেন্ডাইজ স্টোরে। এখান থেকে যেমন কিনতে পারবেন জার্সি, তেমনই পাবেন স্কার্ফ, কফি মাগ, চাবির রিং, জলের বোতল ও ফ্রিজ ম্যাগনেট। সবটাই পাবেন একেবারে সাধ্যের মধ্যে। ইএম বাইপাসের ধারে কলকাতা সেন্টার অফ ক্রিয়েটিভিটি থেকে কিনতে পারবেন এ সব।

কোন জিনিসের কত দাম?
ইস্টবেঙ্গলের জার্সির দাম ৬৫০ টাকা। ২০০ টাকার বিনিময়ে পাবেন কফি মগ। জলের বোতলের দাম ৩০০ টাকা। চাবির রিং, স্কার্ফ আর ফ্রিজ ম্যাগনেট পাবেন ১০০ টাকায়।

ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ইস্টবেঙ্গল
আইএসএল-এ প্রথম ছয় ম্যাচ হারের পর ঘুরে দাঁড়িয়েছে ইস্টবেঙ্গল। পরপর ম্যাচ জিতে ও ড্র করে উঠে এসেছে ১০ নম্বরে। ফলে প্লে অফের আশা এখনও রয়েছে লাল-হলুদের। এবার প্লে অফে যেতে পারলে ইতিহাস গড়ে ফেলবে অস্কারের দল। এখনও ১২ ম্যাচ বাকি তাদের। এর মধ্যে তাঁরা জিতেছেন তিনটি ম্যাচ। অর্থাৎ আর ৫টি জিততে পারলেই প্লে অফে পৌঁছে যেতে পারে ইস্টবেঙ্গল। এর মধ্যে লিগের তলানিতে থাকা মহমেডানের বিরুদ্ধে একটা ম্যাচ আর হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে দুটি ম্যাচ। ফিরতি ডার্বিও আছে ১১ জানুয়ারি।

জামশেদপুর ম্যাচ জেতার পরেও নিজে না, কৃতিত্ব দিতে চাইছেন দলের ফুটবলারদেরই। ম্যাচ শেষে অস্কার বলেন, 'সমর্থকেরা কোচ কে এই সাফল্যের কৃতিত্ব দিতে চাইলেও আমি বলবো এর সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শুধুই আমার প্লেয়ারদের। ওদের পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাসের জন্যই দলের মধ্যে পরিবর্তন এসেছে। আমার সৌভাগ্য যে মরশুমের মাঝখানে এসেও ওদের আমি সাহায্য করতে পেরেছি এবং ওরাও নিজেদের উন্নত করে তুলতে পেরেছে।'    

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement