East Bengal vs Kerala Blasters: বিষ্ণু-হিজাজির গোলে জয় ইস্টবেঙ্গলের, কেরলকে হারিয়েও ১১ নম্বরে লাল-হলুদ

East Bengal vs Kerala Blasters: ২০ মিনিটের মাথায় সোলো রানে গোল করেন বিষ্ণু।  ৫০ থেকে ৫২ মিটার সোলো রান। ক্লেইটন সিলভার দূরন্ত থ্রু থেকে বল ধরে একাই দূরন্ত দৌড় দেন লাল-হলুদের তারকা। গোলকিপার সচিনের মাথার উপর দিয়ে বল ঠেলে দেন গোলে। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা ভাগ্যের সহায়তাও পেয়েছেন বিষ্ণু। কারণ,কোরো ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন।

Advertisement
বিষ্ণু-হিজাজির গোলে জয় ইস্টবেঙ্গলের, কেরলকে হারিয়েও ১১ নম্বরে লাল-হলুদবিষ্ণু-হিজাজির গোলে জয় ইস্টবেঙ্গলের, কেরলকে হারিয়েও ১১ নম্বরে লাল-হলুদ

East Bengal vs Kerala Blasters: ঘরের মাঠে দারুণ ছন্দে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। শেষ ১০ মিনিট ছাড়া কেরলের (Kerala Blasters) বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গলই দাপট দেখিয়েছে। ডিমানটাকোস-ক্লেইটনের ব্যর্থতায় ব্যবধান বাড়াতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচ শেষ হয় ২-১ গোলে। ম্যাচের ২০ মিনিটে প্রথম গোল পিভি বিষ্ণুর। দ্বিতীয়ার্ধে গোল হিজাজি মাহেরের। ম্যাচের শেষদিকে দানিশ ফারুখের গোলে ব্যবধান কমালেও সমতা ফেরাতে পারেনি কেরল।

দারুণ গোল বিষ্ণুর
২০ মিনিটের মাথায় সোলো রানে গোল করেন বিষ্ণু।  ৫০ থেকে ৫২ মিটার সোলো রান। ক্লেইটন সিলভার দূরন্ত থ্রু থেকে বল ধরে একাই দূরন্ত দৌড় দেন লাল-হলুদের তারকা। গোলকিপার সচিনের মাথার উপর দিয়ে বল ঠেলে দেন গোলে। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা ভাগ্যের সহায়তাও পেয়েছেন বিষ্ণু। কারণ,কোরো ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন।

মিডফিল্ডে দারুণ ফুটবল
মিডফিল্ডে জমাট ভাব প্রথমার্ধে সমস্যায় ফেলে দেয় নোয়া সদোইকে। একবারই প্রথমার্ধে সুযোগ পেয়েছিলেন, তবে গোল হয়নি। যদিও জিকসন সিং কিছুটা হতাশ করেছেন। নোয়া তবুও টপকাতে পারেননি সৌভিক চক্রবর্তীদের। কখনও কখনও বিষ্ণুও ঠেকিয়েছেন সেই আক্রমণ। 

দ্বিতীয়ার্ধে ব্যবধান বাড়ায় ইস্টবেঙ্গল 
দ্বিতীয়ার্ধে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে থাকে কেরল। তবে তার মধ্যেই গোল করে যান হিজাজি মাহের। নাওরেম মহেশের কর্নার থেকে দূরন্ত হেডার মাটিতে ড্রপ পড়ে গোলে ঢুকে যায়। সচিনের কিছু করার ছিল না। ২-০ তে এগিয়ে গেলেও পেপ্রা ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্সকে বারেবারে বিরক্ত করেছেন। ৮০ মিনিটে নেমেই গোল পেয়ে যান দানিশ ফারুখ। জোরালো ভলিতে গোল করেন কাশ্মীরি তারকা। তবে তা যথেষ্ট ছিল না। হেরেই যেতে হল কেরলকে।

দুর্দান্ত সেলিস
প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও অসাধারণ সেলিস। গোল করার মতো জায়গায় চলে গিয়েছিলেন ভেনেজুয়েলার এই ফুটবলার। একটা শট বারে লাগে। সচিন বুঝতেই পারেননি ওই জায়গা থেকে সেলিস শট নিতে পারেন। বল টার্গেটে থাকলে গোল হত।

 

POST A COMMENT
Advertisement