প্রথমার্ধের শেষে ২ গোলে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল। আধিপত্য বজায় রেখে খেলছে লাল-হলুদ। সায়ন দারুণ ফর্মে একটা গোল করিয়েছেন, নিজেও করেছেন একটা। অন্যদিকে লিওন কাস্টানার গোলে ব্যবধান কমায় সবুজ-মেরুন।
ম্যাচ শেষ
চরম টানটান ম্যাচে জয় পড়ল লাল-হলুদ। শেষ এক মিনিট ১০ জনে খেললেও জিততে সমস্যা হয়নি ইস্টবেঙ্গলের। ম্যাচের ফল ৩-২।
আবার গোল, এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল
এবার গোল ডেভিডের। ফাঁকায় গোল করে গেলেন লাল-হলুদ তারকা। আপাতত এগিয়ে লাল-হলুদ। চলছে লাস্ট কোয়ার্টারের খেলা।
সমতা ফেরাল সবুজ-মেরুন
ম্যাচের ৬৭ মিনিটে, সমতা ফেরায় মোহনবাগান। ক্রস থেকে আসা বলে, কিয়ান নাসিরির দুর্দান্ত গোল এবং ম্যাচের ফলাফল তখন ২-২।
গোল মোহনবাগানের
৫৫ মিনিটে লিওন কাস্টানার গোলে ব্যবধান কমায় মোহনবাগান। কর্নার থেকে দীপেন্দুর হেড নেমে আসে কাস্টানার পায়ে। জোরাল শটে গোল করেন গোয়ান ফুটবলার।
২-০ গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল
প্রথমার্ধের শেষ মিনিটে ব্যবধান বাড়ায় লাল-হলুদ। দ্রুত গতিতে প্রতি আক্রমণে মোহনবাগানের ডিফেন্স গুঁড়িয়ে দেন সায়ন ও এডমুন্ড। দীপেন্দু গোল করার জন্য় উঠে গিয়েছিলেন। সেটা বুঝেই এডমুন্ড আক্রমণ তুলে আনেন। ডানদিক থেকে উঠে এসে সায়নকে ফাঁকায় পাস দেন। দীপ্রভাতের সামনে এসে মারার ভঙ্গি করে কাটিয়ে নিয়ে গোলে শট করেন সায়ন। ঠান্ডা মাথায় গোল।
সুযোগ নষ্ট ডেভিডের
দীপ্রভাত ঘোষের ভুল ক্লিয়ারেন্স থেকে বল পান ডেভিড। তবে তাঁর শট দীপ্রভাতই বাঁচিয়ে ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করেন।
পরপর দুই সুযোগ নষ্ট মোহনবাগানের
৩১ মিনিটে সুহেল ভাট থ্রু বল পেয়েছিলেন। দেবজিত একা ছিলেন। প্রথম ট্যাপটাই বড় হয়ে যাওয়ায় সেভ করে ফেলেন দেবজিত। ফিরতি বলে ফাঁকা গোল সামনে পেলেও কিয়ান নাসিরির শট বারে লেগে ফেরে।
এগিয়ে গেল লাল-হলুদ
ডানদিক থেকে ডেভিড ও সায়ন বন্দোপাধ্যায়ের দারুণ ওয়ান টু খেলে বক্সের মধ্যে দারুণ ক্রস। জেসিন টিকের ছোট্ট টোকা মোহনবাগান সুপার জায়েন্টকে পেছনে ফেলে দেয়। সালাউদ্দিন, কিয়ান নাসিরি দুই প্রান্ত ব্যবহার করার চেষ্টা করলেও, প্রভাত লাকড়াদের সামনে সমস্যা হয়নি। ১৮ মিনিটে সালাউদ্দিন সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। বারবার নাসিব রহমান, তন্ময় দাসরা মাঝমাঠ দখল করে রাখেন।