ম্যাচটা জিততেই হত। আর তেমন দিনেই জ্বলে উঠলেন রোহিত শর্মা। ২০ বলে ৪৬ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন তিনি। আট ওভারে ৯০ রান তাড়া করতে নেমে জস হ্যাজেলউডের প্রথম ওভারেই ২০ রান নিলেন ভারতের দুই ওপেনার কেএল রাহুল ও রোহিত শর্মা। পরপর দুটো ছক্কা মারেন ভারত অধিনায়ক। শেষ বলে দারুণ ফ্লিকে ছক্কা মারেন রাহুলও।
দ্বিতীয় ওভারে ১০ রান দেন প্যাট কামিন্স
দুই ওভারে ৩০ রান করে ফেলে ভারত। এই ওভারেও একটা ছক্কা মারেন ভারত অধিনায়ক। দারুণ পুল করে বল মাঠের বাইরে পাঠান তিনি। শেষ বলে হিট বাই পেয়ে যান ভারতের ওপেনাররা। .
৩ উইকেট নেন জ্যাম্পা
জ্যাম্পার ওভারেও ছক্কা মারেন রোহিত। অফ সাইডের ওপর দিয়ে দারুণ ছক্কা মারেন তিনি। তবে পঞ্চম বলে বড় শট খেলতে গিয়ে ১০ রান করে আউট হন জ্যাম্পা। মিড উইকেটের উপর দিয়ে তুলে মারতে গিয়ে বোল্ড হন রাহুল। পরের ওভার বল করতে এসে প্রথম বলে চার খেলেও পরের বলে বিরাটকে বোল্ড করেন তিনি। পরের বলেই নতুন নামা সূর্যকুমারকেও ফেরান অজি লেগ স্পিনার। তবে হ্যাটট্রিক করতে পারেননি তিনি।
চতুর্থ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ৫০ পেরোয় ভারত
ড্যানিয়েল স্যামসের ওভার থেকে ১২ রান তুলে নেন বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। দুটো চার আসে সেই ওভার থেকে। রোহিত মারেন একটা আর বিরাট মারেন একটা। ৫০ পেরয়ে যায় ভারত।
শেষ তিন ওভারে ৩৩ দরকার ছিল ভারতের
সাত উইকেট হাতে নিয়ে শেষ তিন ওভার ব্যাট করে ভারত। উইকেটে ছিলেন হার্দিক ও ফর্মে থাকা রোহিত। ষষ্ঠ ওভারে আসে ১১ রান। ৩ উইকেট হারিয়ে ৬৯ রান করে ভারত। শেষ দুই ওভারে দরকার ছিল ২২ রান। কামিন্সের ওভার থেকে আসে ১৩ রান। পঞ্চম বলে বড় শট খেলতে গিয়ে আউট হন হার্দিক পান্ডিয়া। শেষ বলে দারুণ চার মারেন রোহিত।
শেষ ওভারে দরকার ছিল ৯ রান
স্ট্রাইকে ছিলেন দীনেশ কার্তিক। বল করতে আসেন স্যামস। প্রথম বলেই ছক্কা মেরে ভারতের লড়াইকে আরও সহজ করে দেন কার্তিক। পরের বলেই চার মেরে ম্যাচ জেতান তিনি।