scorecardresearch
 

Indian Football: ভারতীয় স্ট্রাইকারদের সুযোগ দিতে বড় পদক্ষেপ AIFF-এর, নিষিদ্ধ বিদেশিরা

বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন। ভারতীয় ফুটবলে স্ট্রাইকার তুলে আনার জন্য বিদেশিহীন লিগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এআইএফএফ। নববর্ষের দিনে এ কথাই জানালেন ফেডারেশন সভাপতি কল্যাণ চৌবে। ইস্টবেঙ্গলের বার পুজোয় এসে কল্যাণ বলেন, 'ভারতীয় স্ট্রাইকারের অভাব দেখা যাচ্ছে। একটা সময় দিপেন্দু বিশ্বাস, শিশির ঘোষ সহ প্রচুর ফুটবলার ভারতীয় ফুটবল শাসন করতেন। এখন তা হয় না। কারণ সমস্ত দলই বিদেশি স্ট্রাইকার খেলায়।'

Advertisement
কল্যাণ চৌবে ও আনুমানা ক্রোমা কল্যাণ চৌবে ও আনুমানা ক্রোমা
হাইলাইটস
  • স্থানীয় লিগে খেলতে পারবেন না বিদেশিরা
  • জানাল AIFF

বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন (AIFF)। ভারতীয় ফুটবলে স্ট্রাইকার তুলে আনার জন্য বিদেশিহীন লিগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এআইএফএফ। নববর্ষের দিনে এ কথাই জানালেন ফেডারেশন সভাপতি কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey)। ইস্টবেঙ্গলের বার পুজোয় এসে কল্যাণ বলেন, 'ভারতীয় স্ট্রাইকারের অভাব দেখা যাচ্ছে। একটা সময় দিপেন্দু বিশ্বাস, শিশির ঘোষ সহ প্রচুর ফুটবলার ভারতীয় ফুটবল শাসন করতেন। এখন তা হয় না। কারণ সমস্ত দলই বিদেশি স্ট্রাইকার খেলায়।' 

আইএসএল-এ খেলতে পারবেন বিদেশিরা

যদিও ইন্ডিয়ান সুপার লিগে বা আই লিগে বিদেশি ফুটবলার খেলাতে পারবে ক্লাবগুলি। স্থানীয় রাজ্য লিগ, ডুরান্ড, রোভার্স, বরদলুই, আই লিগ দ্বিতীয় ডিভিশনে খেলতে পারবেন না বিদেশি ফুটবলাররা। এমনটাই জানানো হয়েছে। তবে এই নিয়ম নতুন মরশুম থেকেই কার্যকর হবে কিনা, তা নিয়ে আপাতত কিছু জানা যায়নি। তবে এই সিদ্ধান্ত ভারতীয় ফুটবলের উন্নতির জন্য আখেরে ফলপ্রসূই হতে চলেছে বলে মনে করছে ভারতীয় ফুটবল মহল। ময়দানের ছোট ক্লাবগুলোর আর্থিক অবস্থা একেবারেই ভালো নয়, সেখানে বিদেশি ফুটবলার সই করাতে সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। অনেকক্ষেত্রেই বিদেশির কোটাও পূরন করতে পারে না ছোট দলগুলি। এমন সিদ্ধান্তে তাই লাভ হতে পারে তাদের।

সুপার কাপের ব্যবস্থাপনায় ক্ষোভ

সুপার কাপে খেলতে গিয়ে বেশ সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছিল কলকাতার দুই প্রধানকে। কেরলের অনুশীলন মাঠে গোলপোস্টের জাল ছেঁড়া ছিল। ছিল না আলোর ব্যবস্থাও। হ্যালোজেন জ্বালিয়ে অনুশীলন করতে হয়েছে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলকে। তবে ভবিষ্যতে যাতে এমনটা না হয়, তা নিয়ে সতর্ক এআইএফএফ। পরেরবার থেকে এই ব্যাপারে আরও যত্নবান হবে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন। কল্যাণ বলেন, 'হ্যাঁ আমরা গোটা ব্যাপারটা দেখেছি, কথা হয়েছে সকলের সঙ্গে। আমরা জানিয়েছি, এরকমভাবে টপ লেভেলের টুর্নামেন্টে এমন অব্যবস্থা আমরা বরদাস্ত করব না। আগামী বছর থেকে যেন এমন না হয়।'

Advertisement

এপ্রিল-মে মাসে ফুটবল হওয়া নিয়ে ক্ষোভ

এপ্রিল-মে মাসে ফুটবল হওয়া নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কল্যাণ। তিনি বলেন, 'আমরা এই গরমে দাঁড়িয়ে রয়েছি, বুঝতে পারছি ভারতে এপ্রিল-মে মাসে যা গরম তাতে ফুটবল খেলা যায় না। ফিফার নিয়ম অনুসারে, ৩৭ ডিগ্রির বেশি তাপমাত্রা থাকলে সেখানে ফুটবল খেলা হয় না। কুলিং ব্রেক দিতে হয়। তো সেই রকম জায়গায় আমাদের দেখতে হবে যাতে আমরা এপ্রিল-মে মাসে যেন ফুটবল না হয়, খেলার সময় যেন কড়া রোদের মধ্যে না হয়।' 

Advertisement