scorecardresearch
 

IPL 2023 CSK vs GT: ব্যর্থ রশিদের লড়াই, চিপকে হার্দিকের GT-কে হারিয়ে ফাইনালে ধোনির CSK

চিপকে সম্বাবত শেষ আইপিএল ম্যাচ খেলতে নেমেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। আর সেই ম্যাচ জিতেই এবারের আইপিএল-এর ফাইনালে পৌঁছে গেল চেন্নাই সুপার কিংস। চারবারের চ্যাম্পিয়নদের সামনে এবার মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ছুঁয়ে ফেলার সুযোগ। চেন্নাইয়ে কোয়ালিফায়ারে ১৫ রানে জিতল চেন্নাই।  

Advertisement
চেন্নাই সুপার কিংস চেন্নাই সুপার কিংস

চিপকে সম্বাবত শেষ আইপিএল ম্যাচ খেলতে নেমেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। আর সেই ম্যাচ জিতেই এবারের আইপিএল-এর ফাইনালে পৌঁছে গেল চেন্নাই সুপার কিংস। চারবারের চ্যাম্পিয়নদের সামনে এবার মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ছুঁয়ে ফেলার সুযোগ। চেন্নাইয়ে কোয়ালিফায়ারে ১৫ রানে জিতল চেন্নাই।  


এ নিয়ে ১০ বার ফাইনালে উঠল মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। লিগ পর্বে চেন্নাই সেভাবে দাপট দেখাতে পারেনি। তবে রীতিমত রাজকীয় ভাবে প্লে অফে ওঠে গুজরাত। জেতা অভ্যাসে পরিনত করে ফেলা সেই গুজরাতই এবার মুখ থুবড়ে পড়ল। এদিন শুরুতে ব্যাট করতে পেরে বেশ খুশিই মনে হদ্ধিল ধোনিকে। চিপকের পিচ তাঁর চেয়ে ভালো আর কে চেনে? তিনি টসের সময়ই জানিয়ে দেন পরে এই পিচ স্লো হবে।আর সেটাই হয়েছে ম্যাচে। সেই জন্যই ১৫ রানে হারতে হয়েছে লিগ পর্বে অপ্রতিরোধ্য ফর্মে থাকা গুজরাতকে। 

আরও পড়ুন: আউট হয়েও উইকেট ফিরে পেলেন ঋতুরাজ, কীভাবে?
১৭৩ রান তাড়া করতে নেমে বেশ অস্বস্তিতে ছিলো গুজরাত। ঋদ্ধিমান সাহা এবং শুভমন গিলের জুটি ভালো রান পেলেন না এদিনও। ঋদ্ধিমান ১১ বলে মাত্র ১২ রান করে আউট হন। দলের বিপদ বুঝতে পেরে তিন নম্বরে নেমেছিলেন হার্দিক। কিন্তু তাতেও কাজ হল না। সাত বলে ৮ রান করে আউট হয়ে গেলেন। এরপর আর কেউই সেভাবে দাগ কাটতে পারলেন না। দাশুন শনকা আউট হলেন ১৭ রান করে। শেষদিকে রশিদ খান চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। ১৫৭ রানেই শেষ হয়ে যায় তাদের ইনিংস। যদিও হার্দিকদের সামনে আবারও সুযোগ থাকছে ফাইনালে ওঠার। এরপর তাদের এলিমেনেটর ২-তে জিততে হবে। 

আরও পড়ুন: ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হচ্ছেন সৌরভ ? BJP-র তরফ থেকে এল প্রস্তাব
ঋতুরাজ গায়কোয়াড় এবং ডেভন কনওয়ে ওপেনিংয়ে চেন্নাইকে ভরসা দিয়ে যাচ্ছেন। এদিনও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। প্রথম পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার পরেই পিচ ধীরে ধীরে স্লো হতে শুরু করে। ফলে ঋতুরাজ এবং কনওয়ে, দু’জনেই ইচ্ছেমতো হাত খুলে খেলতে পারছিলেন না। অপেক্ষা করছিলেন খারাপ বলের। আক্রমণ করছিলেন ঋতুরাজ। কিন্তু তাঁরও ব্যাটে-বলে সংযোগ হচ্ছিল না। শুরুতেই আউট হয়ে গিয়েছিলেন। নো বল হওয়ায় বেঁচে যান তিনি। এরপর ৩৬ বলে হাফসেঞ্চুরি করেন। 

Advertisement


চেন্নাইয়ের রানের গতি বাড়ে অম্বতি রায়ডু নামার পরে। শেষদিকে কনওয়ে আউট হওয়ার পর রবীন্দ্র জাডেজাও চালিয়ে খেললেন। যদিও মন খারাপ হয়েছে ধোনির বড় শট দেখতে না পেয়ে। তবুও ধোনিরা তো ফাইনালে উঠলেন। আবারও কাপ জয়ের দাবিদার তারা। গুঞ্জন সত্যি হলে, এটাই ধোনির শেষ আইপিএল। তাই চ্যাম্পিয়ন হয়ে থালাকে বিদায় দিতে মরিয়া দলের ক্রিকেটাররাও। 

Advertisement