ISL Point Table: জামশেদপুরকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ইস্টবেঙ্গলের সুবিধা করে দিল মোহনবাগান, কীভাবে?

জামশেদপুরের (Jamshedpur FC) বিরুদ্ধে ৩-০ গোলে জিতে ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal) সুবিধা করে দিল মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট (Mohun Bagan Super Giant)। ম্যাচে তিন স্ট্রাইকারই গোল পাওয়ায় কিছুটা হলেও সুবিধা পেয়েছে মোহনবাগান। একে তাদের শীর্ষে যাওয়ার লড়াইয়ে আরও এক ধাপ এগোল সবুজ-মেরুন। পাশাপাশি ইস্টবেঙ্গলের এই মরসুমে লক্ষ্য শেষ ছয়ে থাকা। সেই লড়াইয়ে জামশেদপুর অন্যতম প্রতিপক্ষ। 

Advertisement
জামশেদপুরকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ইস্টবেঙ্গলের সুবিধা করে দিল মোহনবাগান, কীভাবে? মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল
হাইলাইটস
  • জিতে ইস্টবেঙ্গলের সুবিধা করে দিল মোহনবাগান
  • কীভাবে প্লে অফে যেতে পারে ইস্টবেঙ্গল?

জামশেদপুরের (Jamshedpur FC) বিরুদ্ধে ৩-০ গোলে জিতে ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal) সুবিধা করে দিল মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট (Mohun Bagan Super Giant)। ম্যাচে তিন স্ট্রাইকারই গোল পাওয়ায় কিছুটা হলেও সুবিধা পেয়েছে মোহনবাগান। একে তাদের শীর্ষে যাওয়ার লড়াইয়ে আরও এক ধাপ এগোল সবুজ-মেরুন। পাশাপাশি ইস্টবেঙ্গলের এই মরসুমে লক্ষ্য শেষ ছয়ে থাকা। সেই লড়াইয়ে জামশেদপুর অন্যতম প্রতিপক্ষ। 

সরাসরি লড়াইয়ে ইস্টবেঙ্গল, জামশেদপুরের বিরুদ্ধে হেরে যায়। ১৮ ম্যাচ খেলে ২০ পয়েন্ট নিয়ে ছয় নম্বরে রয়েছে জামশেদপুর এফসি। চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে এফসি গোয়া ও কেরল ব্লাস্টার্স। আর কার্লেস কুয়াদ্রাতের দল ইস্টবেঙ্গল রয়েছে আট নম্বরে। ১৭ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে। সাত নম্বরে রয়েছে নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি। ১৬ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১৯। সোমবার হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলবে নর্থইস্ট। এই মরসুমে একেবারেই শেষ জায়গায় রয়েছে হায়দরাবাদ। কোনও ভাবে যদি তারা নর্থইস্টের বিরুদ্ধে আটকে যায় বা হেরে যায় তা হলে আরও সুবিধা পাবে লাল-হলুদ। বুধবার এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে খেলবে ইস্টবেঙ্গল। সেই ম্যাচে ক্লেইটন সিলভারা জিততে পারলে ছয় নম্বরে উঠে আসবে।

পয়েন্ট টেবিল
পয়েন্ট টেবিল

এখান থেকে প্লে অফে যেতে হলে সমস্ত ম্যাচ জিততে হবে ইস্টবেঙ্গলকে। সেখানে তারা হেরে গিয়েছে ওড়িশা এফসি-র বিরুদ্ধে। প্রথমে এক গোলে এগিয়ে থাকলেও ২ গোল খেয়ে হেরে যেতে হয়েছে লাল-হলুদকে। আর শুক্রবার ঘরের মাঠে শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলে মোহনবাগান। ৭ মিনিটের মাথায় বাগানকে এগিয়ে দেন দিমিত্রি পেত্রাতস। জামশেদপুরের রক্ষণকে তছনছ করে মনবীর সিংকে পাস বাড়ান জনি কাউকো। মনবীর বল কার্যত সাজিয়ে দেন গোল করার জন্য। দলকে এগিয়ে দিতে ভুল করেননি পেত্রাতস।

এরপর গোল শোধের মরিয়া প্রয়াস চালায় জামশেদপুর। তবে তাতে লাভ হয়নি। গোল করার ক্ষেত্রে ড্যানিয়েল চিমা চুকু ও মানজোরো জুটির দিকেই তাকিয়ে ছিল খালিদ জামিলের দল। কিন্তু মোহনবাগানের রক্ষণভাগের ফুটবলাররা ও গোলকিপার বেশ কয়েকটি গোল করার প্রয়াস রুখে দেন। প্রথমার্ধে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট এগিয়ে ছিল ১-০ গোলে। পরে আরও দুই গোল দিয়ে খেলা শেষ করে মোহনবাগান।            

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement