scorecardresearch
 

Sunil Chherti: জামাইষষ্ঠী করতে আসছেন সুনীল, অবসরের পর কী করতে চান?

সাধারণ ভাবে ভোর ছ'টায় ঘুম থেকে ওঠেন সুনীল। এরপর যোগাসন করে প্রায় কুড়ি পাতা বই পড়েন তিনি। তবে অনেক সময়ই সকালে বই পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। সেই দিনের অন্য কোনও সময় বই হাতে বসে পড়েন তিনি।    

Advertisement
সুনীল ছেত্রী সুনীল ছেত্রী
হাইলাইটস
  • জামাইষষ্ঠী করতে আসবেন সুনীল
  • অবসরের পর জঙ্গলে থাকার পরিকল্পনা তাঁর

জঙ্গলের মধ্যে ঘর বানিয়ে থাকবেন সুনীল ছেত্রী (Sunil Chhetri)! হ্যাঁ এটাই তাঁর ইচ্ছে। তবে এখনই নয়, ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার পরে। এখনও ফুটবল যথেষ্ট উপভোগ করছেন ৩৭ বছরের সুনীল। খেলার চাপে সারা বছর ব্যস্ত থাকতে হয়। ফিটনেসের পাশাপাশি নজর রাখতে হয় বিভিন্ন দিকে। পছন্দের বই পড়া আর হয়ে ওঠে না। ১৬ বছর একটানা ফুটবল খেলা হয়ে গিয়েছে তাঁর। তাই ফুটবল থেকে ছুটি নিয়ে জঙ্গলে থাকতে চান ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক।

সাধারণ ভাবে ভোর ছ'টায় ঘুম থেকে ওঠেন সুনীল। এরপর যোগাসন করে প্রায় কুড়ি পাতা বই পড়েন তিনি। তবে অনেক সময়ই সকালে বই পড়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। সেই দিনের অন্য কোনও সময় বই হাতে বসে পড়েন তিনি।    

এক সাক্ষাৎকারে সুনীল জানিয়েছেন, ''এখনই খেলা ছাড়ছি না। কারণ ফুটবল এখনও উপোভোগ করছি। তবে অবসর নেওয়ার পরে একটা জঙ্গলে ঘর করে থাকতে চাই। মোবাইল ব্যবহার করতে হবে না। সারাদিন কাটবে বই পড়ে। আর যদি কিছু করার ইচ্ছে হয়, তখন ভেবে দেখব।''
  

অর্থাৎ, খেলা ছেড়ে ক্লাব প্রশাসনে আসার পরিকল্পনা এখনই নেই সুনীলের। তবে জামাইষষ্ঠীর দিনে কলকাতাতেই থাকছেন শহরের জামাই। গলফগ্রীনের শ্বশুর বাড়িতে জামাইষষ্ঠী করতে যাবেন সুনীল। তবে সেটা রবিবার নয়। ১৫ জুনের পর শ্বশুরবাড়ি যাবেন সুনীল। তিনি জানালেন, “ গতবারেও নির্দিষ্ট দিনে যাওয়া হয়নি। পরে গিয়েছিলাম। এবারেও সেইরকমই হবে। সাধারণ ভাবে ডায়েট দারুণ ফলো করেন ভারতীয় দলের ক্যাপ্টেন। তবে জামাইষষ্ঠীতে ব্যাপারটা একেবারে আলাদা। সুনীল বলেন, “ আমি এই দিনটাকে চিট ডে হিসেবে ধরি। তবে সোনমের মা’ আমার মতো করেই রান্না করেন। কিন্তু কী আর করা যাবে। একটা দিন ম্যানেজ করে নিতেই হয়।”

Advertisement

আরও পড়ুন: মারাদোনার ক্লাবে ট্রেনিংয়ের সুযোগ, ইতালি যাচ্ছেন বাংলার সোনালী

মোহনবাগান থেকে জেসিটি-তে খেলতে যাওয়াটাও তাঁর কেরিয়ারে টার্নিং পয়েন্ট। বব হাউটন আর তার আগে সুখবিন্দর সিং। এই দুই জনেই তাঁর ফুটবল কেরিয়ার বদলে দিয়েছেন বলে মনে করেন সুনীল।

 

Advertisement