রয় কৃষ্ণার গোলে ওড়িশা এফসিকে পরাস্ত করল এটিকে মোহনবাগান
৯০+৬ মিনিটে গোল করলেন রয় কৃষ্ণা।
নির্ধারিত সময়ের পর আরও ৪ মিনিট অতিরিক্ত সময় দেওয়া হল।
গোলমুখী শট নিয়েছিলেন ইনম্যান। ডিফেন্ডারের দূর্গ ভেদও করেন তিনি। কিন্তু ওড়িশার গোলরক্ষক কমলজিত সিংয়ের গ্লাভসে সরাসরি বল জমা পড়ে।
ওড়িশার রক্ষণেই মাত খাচ্ছে এটিকে মোহনবাগান। পরের ম্যাচে হাবাসকে এই বিষয়টা নিয়ে ভাবতে হবে।
নেওয়া হল কুলিং ব্রেক।
ওড়শার খেলোয়াড় বদল। মার্সেলিনহোর জায়গায় মাঠে নামলেন স্যামুয়েল।
এখনও কোনও দল কোন গোল করতে পারেনি।
প্রেমজিতের বাড়ানো ক্রসকে কাজে লাগিয়ে মরিশিও লম্বা দৌড় দেন। তারপর সেই বল গোল দিকে মারতেই বাগানের গোলরক্ষক অরিন্দমের হাতে জমা পড়ল।
ফ্রি-কিক নিতে এলেন হার্নান্ডেজ়। কিন্তু তাঁর গোলমুখী শট ওড়িশার ডিফেন্সে আটকে যায়।
নির্ধারিত সময়ের পর দুই দলকে আরও অতিরিক্ত ২ মিনিট দেওয়া হয়।
গোলের দারুণ সুযোগ পেয়েছিল এটিকে মোহনবাগান। রয় কৃষ্ণার হেড তেকাঠি চিনতে ভুল করে। ফলে আর গোল করতে পারেননি।
ওড়িশা এফসি ফ্রি-কিক পেলেও, বাগানের রক্ষণে মার্সিলেনহোর শট প্রতিহত হয়ে ফিরে আসে।
আজ এটিকে মোহনবাগানের রক্ষণকে বড়ই দূর্বল দেখাচ্ছে। নন্দকুমার লম্বা দৌড় দৌড়ে এটিকের ডিফেন্ডারকে পরাস্ত করেন। তারপর বলটা প্রেমজিতের দিকে বাড়িয়েও দিয়েছিলেন। কিন্তু, সেই বলের নাগালে পৌঁছতে পারলেন না প্রেমজিত।
Marching with a purpose 👊#ATKMBOFC #HeroISL #LetsFootball pic.twitter.com/mAYbA3cIQo
— Indian Super League (@IndSuperLeague) December 3, 2020
দুর্দান্ত সুযোগ এসেছিল ওড়িশার কাছে। কর্নার থেকে মার্সেলিনহো একটি অসাধারণ বল জেকবের কাছে বাড়িয়েছিলেন। বক্সের মধ্যে প্রায় ফাঁকাই ছিলেন জেকব। তিনি হেডও মারেন। কিন্তু, বলটা গোলপোস্টের সামান্য দূর থেকে বেরিয়ে যায়।
এটিকে মোহনবাগান অর্ধে বারবার আঘাত হানছে ওড়িশা ব্রিগেড। মরিশিওর একটি ক্রস ক্লিয়ার করে দিলেন সন্দেশ।
কুলিং ব্রেক