scorecardresearch
 

Digital Ration App: ঘরে বসেই বানিয়ে ফেলুন রেশন কার্ড, ভুলও শোধরান, ডাউনলোড করুন এই অ্যাপ

রাজ্য সরকার সব দফতরেই ই-পরিষেবা চালু হয়েছে উপভোক্তাদের সুবিধার্থে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার  ই-গভর্ন্যান্সের উপর জোর দিচ্ছে। এক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ গোটা দেশের মধ্যে অগ্রণী। রেশন ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও আধুনিকীকরণের চেষ্টা চলছে। আগেই এসে গিয়েছে স্মার্টকার্ড। এবার রেশন কার্ডের আবেদন-বাতিল সংক্রান্ত বিষয়গুলিও সরল করা হল, যাতে সহজেই আবেদন করা যায়। 

Advertisement
খাদ্যসাথী অ্যাপ। খাদ্যসাথী অ্যাপ।
হাইলাইটস
  • ঘরে বসেই এবার বানিয়ে ফেলতে পারবেন রেশন কার্ড।
  • সৌজন্য খাদ্য দফতরের নতুন অ্যাপ।
  • র নাম 'খাদ্যসাথী - আমার রেশন মোবাইল অ্যাপ'। 

নতুন রেশন কার্ড তৈরি করতে গেলে ঝক্কির আর শেষ থাকে না! খাদ্য দফতরের আঞ্চলিক অফিসে গিয়ে  ফর্ম পূরণ। এর পর সইসাবুদের ঝামেলা। সবমিলিয়ে হয়রানির শিকার হতে হয় সাধারণ মানুষকে। এ বার সেই সমস্যার সমাধানেই এগিয়ে এল রাজ্যের খাদ্য দফতর। ঘরে বসেই এবার বানিয়ে ফেলতে পারবেন রেশন কার্ড। সৌজন্য খাদ্য দফতরের নতুন অ্যাপ। তার নাম 'খাদ্যসাথী - আমার রেশন মোবাইল অ্যাপ'। 

'খাদ্যসাথী - আমার রেশন মোবাইলে অ্যাপ'-এর অ্যাপের মাধ্যমে যে কোনও ব্যক্তি রেশন কার্ড সংক্রান্ত আবেদন করতে পারেন। ঘরে বসেই পাওয়া যাবে নতুন রেশন কার্ড। কেবল নতুন রেশন কার্ডের আবেদনই নয়, মৃত ব্যক্তির রেশন কার্ড বাতিল,রেশন কার্ডের ভুল সংশোধন করতেও পারবেন এই অ্যাপে। 

রাজ্য সরকার সব দফতরেই ই-পরিষেবা চালু হয়েছে উপভোক্তাদের সুবিধার্থে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার  ই-গভর্ন্যান্সের উপর জোর দিচ্ছে। এক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ গোটা দেশের মধ্যে অগ্রণী। রেশন ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও আধুনিকীকরণের চেষ্টা চলছে। আগেই এসে গিয়েছে স্মার্টকার্ড। এবার রেশন কার্ডের আবেদন-বাতিল সংক্রান্ত বিষয়গুলিও সরল করা হল, যাতে সহজেই আবেদন করা যায়। 

কীভাবে পাবেন অ্য়াপ?

যে কোনও অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনের গুগ্‌ল প্লে স্টোরে মিলছে এই অ্যাপ। এছাড়া আইফোনের অ্যাপ স্টোরেও পাওয়া যাচ্ছে। সেখান থেকে সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।  

 এই অ্যাপটি কেবলমাত্র রেশন কার্ডের আবেদন বা বাতিলের মতো সমস্যার মুশকিল আসানই করবে না, বরং কৃষকদের জন্য ধান ক্রয়-বিক্রয়েও সাহায্য করবে। এই অ্যাপের মাধ্যমে কৃষকরা নিজের সুবিধামতো ধান বিক্রয় কেন্দ্র এবং তারিখ বেছে নিতে পারবেন। কোনও কৃষক সরকারি জায়গায় ধান বিক্রি করতে চাইলে খাদ্য দফতরের পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করাতে হয়। তার পর একটি রেজিস্ট্রেশন নম্বর পান সংশ্লিষ্ট কৃষক। সেই রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ওই অ্যাপে আবেদন করলেই নিজের সুবিধার জায়গায় ধান বিক্রির বিকল্প বেথে নিতে পারবেন। বেছে নিতে পারবেন তারিখও। 

Advertisement

আরও পড়ুন- সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের নাম 'সিতরাং' কেন? মানে কী? রইল Update

Advertisement