নয়া লুকে লঞ্চ Bajaj Pulsar 150, কী ফিচার্স, দাম কত? রইল সব

পালসার বাইক নিয়ে একটা বিশেষ আগ্রহ সবসময়ই থাকে। কারণ, এই বাইক লঞ্চের পর থেকেই ফিচার ছিল নজরকাড়া। শুধু তাই নয়, এর মাইলেজ এবং স্পিডও দুরন্ত। আর এই বিষয়টা ভালই বোঝে Bajaj। তাই তারা কয়েক বছর অন্তরই পালসারের নিত্যনতুন ভার্সন সামনে আনে। আর সেই ধারা বজায় রেখে আবার নতুন Pulsar 150 লঞ্চ করল সংস্থা।

Advertisement
নয়া লুকে লঞ্চ Bajaj Pulsar 150, কী ফিচার্স, দাম কত? রইল সবপ্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • পালসার বাইক নিয়ে একটা বিশেষ আগ্রহ সবসময়ই থাকে
  • এই বাইক লঞ্চের পর থেকেই ফিচার ছিল নজরকাড়া
  • সেই ধারা বজায় রেখে আবার নতুন Pulsar 150 লঞ্চ করল সংস্থা

পালসার বাইক নিয়ে একটা বিশেষ আগ্রহ সবসময়ই থাকে। কারণ, এই বাইক লঞ্চের পর থেকেই ফিচার ছিল নজরকাড়া। শুধু তাই নয়, এর মাইলেজ এবং স্পিডও দুরন্ত। আর এই বিষয়টা ভালই বোঝে Bajaj। তাই তারা কয়েক বছর অন্তরই পালসারের নিত্যনতুন ভার্সন সামনে আনে। আর সেই ধারা বজায় রেখে আবার নতুন Pulsar 150 লঞ্চ করল সংস্থা।

বাজাজ ইতিমধ্যেই Pulsar 150 গাড়িটির ক্লাসিক মডেলকে আপডেট করেছে। সেই বাইকটা ইতিমধ্যেই লঞ্চ হয়ে গিয়েছে।

কোন ভ্যারিয়েন্টের কী দাম?

নতুন Pulsar 150-এর তিনটি ভ্যারিয়েন্ট বেরিয়েছে। বেস ভ্যারিয়েন্টের দাম শুরু হচ্ছে ১.০৯ লাখ টাকায়। এটা অবশ্য এক্স শো রুম প্রাইস। এরপর আপনাকে ট্যাক্স দিতে হবে। ইনস্যুরেন্স করাতে হবে। সেই খরচ আলাদা।

এছাড়া Pulsar 150 SD UG ভ্যারিয়েন্টের দাম ১.১২ লাখ টাকা থেকে শুরু। এছাড়া 150 TD UG-এর দাম ১.১৫ লক্ষ টাকা রাখা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

মাথায় রাখতে হবে, নতুন এই আপগ্রেডের ক্ষেত্রে দাম বাড়ানো হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে। বাজাজ নতুন পালসারগুলির দাম ৩৬০০ টাকা বাড়িয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

কী কী বদল এল?

নতুন পালসারে একাধিক বদল আনা হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে। এক্ষেত্রে ১৫০ পালসারের লুকটাই একবার আলাদা। পাশাপাশি এর লাইটিংয়েও বদল আনা হয়েছে। সেই সঙ্গে ফ্রেশ গ্রাফিক্স দেওয়া হয়েছে এই বাইকে।

এক্ষেত্রে সবথেকে বড় পরিবর্তন এসেছে LED হেডলাইটে। এছাড়া এর এলইডি টার্ন ইন্ডিকেটারেও বদল এসেছে।

কোন কোন কালারে মিলছে?

এই বাইকটি এখন তিনটি কালার অপশনে পাবেন। এক্ষেত্রে গিন কালারর মধ্যে অরেঞ্জ হাইলাইট রয়েছে। এছাড়া ব্লু এবং গ্রে রঙেও গাড়িটা পাওয়া যাচ্ছে। এটা ব্ল্যাক থিমের সঙ্গেই আসছে।

এই বাইকের ইঞ্জিন হল ১৪৯ সিসি-এর। এতে সিঙ্গল সিলিন্ডার রয়েছে। এই ইঞ্জিনে এয়ার কুলিংও মিলবে।

এই বাইক ৮৫০০ আরপিএম-এ ১৩.৮ বিএইচপি-এর পাওয়ার তৈরি করে। এছাড়া ৬৫০০ আরপিএম-এ ২৩.৪ এনএম টর্ক তৈরি করতে পারে।

Advertisement

এছাড়া এই বাইকে পাবেন ৫ স্পিড গিয়ারবক্স। অর্থাৎ দ্রুত গতিতে ছুটতে এর কোনও বাধা নেই।

POST A COMMENT
Advertisement