অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বাজেট করোনা অতিমারীতে বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে। সেই কারণে এই বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে ৫৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
এই বাজেটে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার ফলে গ্রামীন অঞ্চলের প্রায় ১৭ হাজার স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠান পুনরুজ্জীবিত হবে। স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধির ফলে উপকৃত হবে দেশের ৬০২টি জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ।
কেন্দ্রীয় বাজেটের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানান, বাজেট এমন ভাবে তৈরি হয়েছে, যাতে দেশের বিপর্যস্ত অর্থনীতি দ্রুত পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়।
করোনা অতিমারী রুখতে ইতিমধ্যেই দেশে টিকাকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বাজেটের মোট ১৩ শতাংশ অর্থ স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ করার ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। প্রয়োজনে এই বরাদ্দ আরও বাড়ানোর কথাও বলেছেন তিনি।
দেশের সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য যে কোনও রকম মহামারি ও বিপর্যয় থেকে সুরক্ষিত করতে এ বারের বাজেটে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সঠিক স্বাস্থ্য পরিষেবা সুনিশ্চিত করতে, গ্রামীন স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর দেওয়া হয়েছে।