NOTIFICATIONS
26th Apr
আপনি কি সোনা কেনার কথা ভাবছেন? তাহলে এটাই সোনায় বিনিয়োগের সেরা সময়! কারণ, কারণ, এক বছরে প্রতি ১০ গ্রামে প্রায় ৮,০০০ টাকা দাম পড়েছে সোনার!
আজ অষ্টম কিস্তির সার্বভৌম স্বর্ণবন্ড (Sovereign Gold Bond) প্রকল্পে সাবস্ক্রিপশনের সুযোগ রয়েছে আপনার কাছে। বাজার দরের চেয়ে বেশ কিছুটা সস্তায় সোনা কেনার সুযোগ পাবেন আপনি। পাশাপাশি এই বিনিয়োগে মিলবে কর ছাড়ের বিশেষ সুবিধাও!
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (RBI) পরিচালিত এই সার্বভৌম স্বর্ণবন্ড (Sovereign Gold Bond) প্রকল্পে প্রতি ১০ গ্রাম সোনায় অন্তত ৫০০ টাকা ছাড়ের সুবিধা পেতে পারেন। ২৯ নভেম্বর, অর্থাৎ আজ থেকেই এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করা যাচ্ছে। জেনে নিন Sovereign Gold Bond সম্পর্কিত কয়েকটি জরুরি তথ্য...
২০১৫ সালে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (RBI) পরিচালিত এই সার্বভৌম স্বর্ণবন্ড (Sovereign Gold Bond) প্রকল্প শুরু হয়েছিল। এই প্রকল্পে কমপক্ষে ১ গ্রাম সোনা কেনা যায়। বিনিয়োগকারীরা এটি অনলাইনে বা নগদে কিনতে পারেন। এর পরিবর্তে সমান মূল্যের একটি সার্বভৌম সোনার বন্ড বিনিয়োগকারীকে দেওয়া হয়।
অষ্টম কিস্তির সার্বভৌম স্বর্ণবন্ড (Sovereign Gold Bond) প্রকল্পে প্রতি ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারেট সোনায় প্রায় ৫০০ টাকা সস্তায় কেনার সুযোগ পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
পঞ্চম কিস্তির সার্বভৌম স্বর্ণবন্ড (Sovereign Gold Bond) ২৪ ক্যারেট সোনার প্রতি ১ গ্রামের দাম ৪,৭৯০ টাকা ছিল। ষষ্ঠ কিস্তির সার্বভৌম স্বর্ণবন্ডের দাম ৪,৭৩২ টাকা ছিল। সপ্তম কিস্তিতে সার্বভৌম স্বর্ণবন্ডের দাম ৪,৭৬৫ টাকা ধার্য করা হয়।
অষ্টম কিস্তির সার্বভৌম স্বর্ণবন্ডের দাম ৪,৭৯১ টাকা ধার্য করা হয়েছে। অনলাইনে আবেদন করা বিনিয়োগকারীদের জন্য এই বন্ডের দাম আরও কম। অনলাইনে আবেদন করা বিনিয়োগকারীদের বন্ডের নির্ধারিত দামের উপর প্রতি গ্রামে ৫০ টাকা ছাড় দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ, অনলাইনে আবেদন করা বিনিয়োগকারীদের জন্য এই বন্ডের মূল্য হবে প্রতি গ্রামে ৪,৭৪১ টাকা।
এই প্রকল্পের আওতায় ন্যূনতম ১ গ্রাম থেকে সর্বাধিক ৪ কেজি পর্যন্ত সোনার বন্ড বাজার দরের তুলনায় সস্তায় কেনার সুযোগ পাবেন বিনিয়োগকারীরা। সস্তায় সোনা কেনার পাশাপাশি এই সার্বভৌম স্বর্ণবন্ড (Sovereign Gold Bond) প্রকল্পে মিলবে ২.৫ শতাংশের নিশ্চিত রিটার্ন!
সার্বভৌম স্বর্ণবন্ড (Sovereign Gold Bond) ম্যাচিউরিটিতে সম্পূর্ণ করমুক্ত হয়ে থাকে। এই বিনিয়োগে ডিফল্ট হওয়ারও ঝুঁকি কম। তাছাড়া এই বিনিয়োগে ঋণের সুবিধাও পাওয়া যায়। এই বন্ড ৮ বছর পর ম্যাচিওর হয়। অর্থাৎ, ৮ বছর পর এর থেকে টাকা পাওয়া যেতে পারে। তবে ৫ বছর পরেও এর থেকে টাকা তোলা যেতে পারে।
