আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ২০২১-২২ আর্থিক বছরের জন্য আয়কর রিটার্ন (ITR) জমা করতে হবে। আর বেশি সময় নেই হাতে। করদাতারা এখন আর্থিক নথি সংগ্রহ করেছেন,পরামর্শ নিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের। তার পরেও আয়কর জমা দেওয়ার সময় অনেকেই ভুল করেন। যে ভুলের বড় খেসারত দিতে হয় করদাতাদের।
ট্যাক্স ডিডাকশন ক্রেডিট
কখনও কখনও করদাতা প্রত্যাশার চেয়ে কম টাকা ফেরত পান। কখনও কখনও আবার রিফান্ডের পরিবর্তে ডিমান্ড নোটিস চলে আসে। এর কারণ আয়ের ঘরে টিডিএস সংক্রান্ত সঠিক তথ্য দিতে ভুল করে ফেলা।
আনুমানিক বনাম স্থায়ী আয়
আনুমানিক আয়-ব্যয়ের হিসেবে ভুল করে ফেলেন করদাতারা। যেমন শেয়ার বাজারে একদিনের লেনদেন লোকসান হতে পারে। নিয়মিত শেয়ার ট্রেডিং করলে লাভ ও ক্ষতি দুই-ই হয়। ফলে সঠিক তথ্য দিতে হবে।
ব্যাঙ্ক ভেরিফিকেশন
আইটিআর রিফান্ডে বিলম্বের তৃতীয় কারণ, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট যাচাইকরণের সঙ্গে সম্পর্কিত। প্যান এবং আধার লিঙ্ক নিশ্চিত করুন। দ্রুত ফেরতের জন্য ব্যাঙ্কের সঠিক ও নির্ভুল তথ্য দিন।
ভুল আইটিআর ফর্ম
ভুল ITR ফর্ম নির্বাচন আর একটি ভুল। উদাহরণ হিসেবে যদি একজনের একাধিক বাড়ি থাকে, তাহলে ITR-1 ফাইল করতে পারবেন না। অতএব সঠিক আইটিআর ফর্মটি নেওয়া দরকার।
ফর্ম ১৬
বেতনভোগীরা ভাবেন ফর্ম ১৬-র বাইরে কর বাঁচাতে পারবেন না। কর বাঁচানোর অন্যান্য উপায় খোঁজেন না। ফলে ফর্ম ১৬-এর ভরসায় আইটিআর জমা দেন বেতনভোগীরা।
আরও পড়ুন- আরও সস্তা সোনা-রুপো, জানুন আজকের রেট