scorecardresearch
 
Advertisement
ভাইরাল

উত্তাপে ঝলসাবে ভারত, নিশ্চিহ্ন হতে চলেছে আমাজন, ভয়ঙ্কর রিপোর্ট পেশ বিজ্ঞানীদের

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 1/10

নদী শুকিয়ে যাবে। দূষণের মাত্রা এতটা হবে কী নিঃশ্বাস নেওয়া মুশকিল হয়ে পড়বে। পৃথিবীতে মানুষ অ্যাস্ট্রোনট এর মত করে থাকবে। চাষাবাদ করবে রোবট। একটা গাছে বিভিন্ন রকমের ফসল ফলবে। না জানি কেমন হবে ২১০০ সাল থেকে ২৫০০ সাল পর্যন্ত বর্তমান জলবায়ু পরিবর্তন এবং গ্লোবাল ওয়ার্মিং। এই স্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বিজ্ঞানীরা এই অনুমান করেছেন, যা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ভাবে ভয় লাগা শুরু হয়েছে। বৈজ্ঞানিকরা নিজেদের রিপোর্টে কিছু তুলনা করেছেন যা আমাদের দেখানো হয়েছে।

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 2/10

তাতে বলা হয়েছে যে, আমেরিকার মিড ওয়েস্টার্ন ফর্মস অফ ট্রপিক্যাল গাছগুলি যা আগে আমাজনের জঙ্গলে পাওয়া যেত ওই গাছগুলোই আমেরিকার শহর এলাকায় পৌঁছে যাবে। অন্যদিকে ভারতীয় উপমহাদেশ ভয়ানক গরমে ঝলসে যাবে অর্থাৎ ওভেনের মতো গরম হয়ে যাবে গোটা দেশ সহ আশপাশের এলাকা। খেতে কাজ করবে রোবট। কারণ বাইরে যাওয়া মুশকিল হয়ে পড়বে। নিঃশ্বাস নেওয়া হবে কঠিন।

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 3/10

এনভারমেন্টাল সোশাল সাইন্টিস্ট ক্রিস্টোফার লিওন তার বন্ধুদের সঙ্গে গ্লোবাল চেঞ্জ বায়োলজির ওপর নিজেদের স্টাডি রিপোর্ট পেশ করেছেন। তাতে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে, রিপোর্টে ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক তিনি জানিয়েছেন যে, ২১০০ সাল ঠিকমত বুঝতে পারার আগেই চলে আসবে। ততদিন এ দুনিয়ার রূপরেখা অনেকটাই বদলে যাবে। গ্রিন হাউজ গ্যাস এর কারণে বায়ু দূষণ এর স্তর বাড়তে থাকবে। ক্লাইমেট চেঞ্জ হতে থাকবে। নদী শুকনো হয়ে যাবে।

Advertisement
ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 4/10

এটা জানার জন্য, যে কেমন প্রভাব পড়বে, তারা তিন রকমের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। প্রথম পর্যায়ের ক্ষতি, দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্ষতি এবং তৃতীয় পর্যায়ের তীব্র ক্ষতি হবে বলে তারা রিপোর্ট পাঠিয়েছেন। যতটা বেশি গ্রীন হাউজ গ্যাস উদ্গমন হবে,  ততটাই বেশি ক্ষতি হবে। এই বৈজ্ঞানিকরা এটা অনুমান করেছেন যে, IPCC-র রিপোর্টের বেসিসে বানানো হয়েছে। যা ২৫০০ সাল পর্যন্ত ভবিষ্যৎবাণী করছে। এই রিপোর্টে প্রকাশ, সভ্যতার ওপর পড়তে চলেছে প্রভাব, যার মধ্যে গরম সহ্যের বাইরে চলে যাওয়া ফসল নষ্ট মাটির উপযোগিতা বদলে যাওয়া এবং গাছপালা পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে শুরু হবে।

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 5/10

স্টাডিতে বলা হয়েছে যে, ২১০০ সাল পর্যন্ত যদি ২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়ে, তাহলে কী প্রভাব পড়বে? যদি পঁচিশ সাল পর্যন্ত ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়ে, তাহলে কি ধরনের পরিবর্তন এবং দৃশ্য দেখা যাবে, গোটা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ক্ষতি আমাজনের জঙ্গলে হবে। ফসলের স্বাস্থ্যের প্রতি সমস্যা তৈরি হবে এবং উষ্ণ এলাকায়, যেমন এশিয়াতে গরমের কারণে বসবাস করা মুশকিল হয়ে পড়বে।

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 6/10

বৈজ্ঞানিকদের এই দলটি ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স কমিউনিকেটর এবং আর্টিস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপরে নিজেদের ডেটার ভিত্তিতে তারা কিছু ফটোগ্রাফি তৈরি করেন। তারা বেশ কিছু ছবি তৈরি করেন, যে তারা জানিয়েছেন যে ২৫০০ সালে পৃথিবীর রং বদলে গিয়ে থাকবে। ক্রিস্টোফার লিওন জানিয়েছেন যে ভারতে একটি ছবি তারা দেখানো হয়েছে, যাতে মানুষ কীভাবে স্ক্রিনশট পড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হেলমেট লাগিয়ে রয়েছেন। মাথার উপরে গামছার মত কাপড়ে জড়িয়ে রেখেছেন। যদিও রিপোর্টে সমস্ত ছবি দেখানো হয়নি।

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 7/10

২৫০০ সালে পৃথিবীর জুড়ে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর স্থিতি অত্যন্ত খারাপ হবে। গড় তাপমাত্রা ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি হলে এর কারণে ভারতের তাপমাত্রা অত্যন্ত বেড়ে যাবে। কৃষক এবং গবাদি পশুকে পালন করার পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ হয়ে পড়বে। এই ছবিতে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে বাঁ দিকে সামান্য স্থিতিতে কাজ করছেন, কিন্তু পাশেই ডানদিকে আপনি এমন একটি কিষানকে দেখতে পাচ্ছেন যার সারা গায়ে স্যুট দিয়ে ঢাকা কিন্তু কাজ করছে একটি রোবটিক মেশিন।

Advertisement
ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 8/10

পরবর্তী ছবিতে দেখানো হয়েছে যে যদি এই ভাবেই গ্রিনহাউজ গ্যাস থাকে তাহলে আমেরিকাতে, মধ্য-পশ্চিম এলাকায় সামান্য চাষাবাদ করার বদলে সাব ট্রপিক্যাল খেতে বদলে গিয়ে থাকবে। যেখানে অয়েল পাম গাছের মাত্রা বেড়ে যাবে। এমন ফসল লাগানো হবে যেখানে বেশি তাপমাত্রা ভালো ফল দিতে পারে।

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 9/10

একটি ছবি আরও দেখানো হয়েছে, যার মধ্যে সায়েন্টিস্টরা নিজেদের ধারণা পোষণ করেছেন, যেখানে দেখানো হয়েছে আমাজনের জঙ্গলে শুকিয়ে গিয়েছে। সেখানে মজুদ থাকা নদীগুলির স্তর কম হয়ে গিয়েছে। সেখানে মানুষ থাকতে পছন্দ করছে না। কারণ মানুষ হয়তো এখান থেকে পালিয়ে গিয়েছেন কিংবা এখানে থাকার মত পরিস্থিতি নেই।

 

ভয়াবহ ২১০০-২৫০০
  • 10/10

কারণ এখানেও তাপমাত্রা এতটা বেড়ে গিয়েছে যে যেখানে বেঁচে থাকা মুশকিল হয়ে পড়েছে। ফলে জলের জন্য লড়াই করতে হতে পারে। গোটা পৃথিবীতে চাষাবাদ সহ বিভিন্ন কাজ শুধু রোবটই করবে, কারণ বাইরের পরিস্থিতি মানুষের জন্য ঠিক হবে না।

Advertisement