scorecardresearch
 
Advertisement
ভাইরাল

UP-তে ১৪ দিন ছেলের দেহ ডিপ ফ্রিজারে রেখে বিচারের দাবি বাবার

ডিপ ফ্রিজারে দেহ
  • 1/7

উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরে (Sultanpur Uttar Pradesh) ছেলের মৃতদেহে ১৪ দিন ডিপ ফ্রিজারে রাখলেন বাবা। ওই ব্যক্তির দাবি, তাঁর ছেলেকে খুন করা হয়েছে। বিচার চেয়ে সমস্ত আধিকারিকদের দ্বারস্থ হন তিনি। কিন্তু বিচার না পেয়ে, ছেলের দেহ ডিপ ফ্রিজারে রাখেন এবং আদালতের দ্বারস্থ হন। 
 

ডিপ ফ্রিজারে দেহ
  • 2/7

ঘটনাটি সুলতানপুর জেলার কুড়েভর থানার সরাইয়া মাঝুওয়া গ্রামের। শিবপ্রসাদ পাঠক নামে ওই ব্যক্তি সেনাবাহিনীতে সুবেদার ছিলেন। অবসরের পর গ্রামেই বসবাস শুরু করেন তিনি। স্ত্রী ছাড়াও শিবপ্রসাদের দুই ছেলে শিবঙ্ক ও ইশাঙ্ক। রয়েছেন দুই মেয়ে সুনীতা ও পুনম। দুই মেয়েরেই বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন শিবপ্রসাদ।  
 

ডিপ ফ্রিজারে দেহ
  • 3/7

বড় ছেলে শিবঙ্ক ২০১২ সালে দিল্লিতে একটি কল সেন্টারে কাজ করতেন। ওই বছরেরই ২৪ এপ্রিল দিল্লির এক ব্যক্তির সঙ্গে যৌথভাবে ট্যাক্সিগো নামে একটি সংস্থা খোলেন শিবঙ্ক। তাঁর অংশীদার গুরলিন কৌর নামে দিল্লিরই এক যুবতীকে সংস্থার এইচআর পদে নিয়োগ করেন। 
 

Advertisement
ডিপ ফ্রিজারে দেহ
  • 4/7

শোনা যাচ্ছে ওই যুবতীর সঙ্গেই ২০১৩ সালে বিয়ে করেন শিবঙ্ক। অভিযোগ, শিবঙ্ক অনেক সম্পত্তির মালিক ছিলেন। আর সেই সম্পত্তির প্রতিই লোভ ছিল ওই যুবতীর। এরপর চলতি মাসের ১ তারিখ দিল্লিতেই রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয় শিবঙ্কের। তাঁর ছেলে শিবঙ্ককে খুন করা হয়েছে বলে দাবি শিবপ্রসাদের।  (মৃতের ছবি)

ডিপ ফ্রিজারে দেহ
  • 5/7

শিবপ্রসাদের দাবি, তাঁর ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশ মামলা রুজু না করে শুধুমাত্র ময়নাতদন্তের পর দেহ তাঁদের হাতে তুলে দিয়েছে। ৩ অগাস্ট দেহ নিয়ে গ্রামে পৌঁছায় পরিবার। সত্য উদঘাটনের জন্য কুড়েভার থানার খবর দেন শিবপ্রসাদ। 

ডিপ ফ্রিজারে দেহ
  • 6/7

কিন্তু তাঁর কোনও আবেদনেই কর্ণপাত করা হয়নি বলে অভিযোগ শিবপ্রসাদ পাঠকের। এরপরেই ছেলের দেহ ডিপ ফ্রিজারে রাখার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। ৩ থেকে ৯ অগাস্ট পর্যন্ত স্থানীয় থানা, এসপি এবং জেলাশাসকের কাছে দেহের পুনরায় ময়নাতদন্ত ও অভিযোগ দায়েরের আবেদনও জানান অবসরপ্রাপ্ত ওই সেনা কর্মী। 
 

ডিপ ফ্রিজারে দেহ
  • 7/7

এই বিষয়ে, সুলতানপুরের পুলিশ সুপার বিপিন কুমার মিশ্র জানান, ঘটনাটি সেখানকার নয়। যেহেতু বিষয়টি আদালতে রয়েছে, তাই তিনি আদালতের নির্দেশের অপেক্ষা করছেন। আদালতের নির্দেশের পরেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Advertisement