নিজেদের সাধ্যমতো জেলার হাসপাতালগুলিতে ঘুরছেন বিজেপি বিধায়করা। স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির হাল হকিকত খতিয়ে দেখতে তাঁরা ঘুরছেন।
বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ, আনন্দময় বর্মন, দুর্গা মুর্মূরা খড়িবাড়ি ও নকশালবাড়ি ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যান। সেখানে বিএমওএইচ এর সঙ্গে কথা বলেন।
তাঁদের হাতে কিছু অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, পিপিই কিট তুলে দেন তাঁরা। কথা বলে কি কি সমস্যা রয়েছে তা জেনে নেন।
এই রিপোর্ট তাঁরা বিধানসভায় পেশ করবেন বলে জানা গিয়েছে। আনন্দবাবু, শঙ্করবাবুরা বিধানসভায় সুরাহা চাইবেন বলে জানিয়েছেন।
রবিবারই তাঁরা লকডাউন উপেক্ষা করে প্রশাসনিক কাজে বিজেপি বিধায়কদের ব্যবহার করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ তুলে বিক্ষোভে বসেছিলেন।
পুলিশের অনুরোধেও তাঁদের হঠানো যায়নি। শেষমেষ তাঁদের গ্রেফতার করে শিলিগুড়ি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও তাঁদের ব্যক্তিগত জামিনে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
তবে শিলিগুড়িবাসীর পরিষেবায় তাঁরা কাজে লাগতে চান বলে দাবি করে চলেছেন। তাঁদের বাদ দিয়ে শিলিগুড়ির পূর্ণাঙ্গ সহায়তা হতে পারে না বলে দাবি করেছেন তাঁরা।
যদিও তাঁদের দাবির পরও তৃণমূল পরিচালিত শিলিগুড়ি পুর প্রশাসকমণ্ডলী তাঁদের ব্যবহার করার কোনও রকম সদিচ্ছা এখনও দেখায়নি।
এর আগেও তাঁরা বাম বিধায়ক অশোক ভট্টাচার্যকে হিসেবের বাইরে রেখেই শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতর দিয়ে শিলিগুড়ির কাজ করালেও বিরোধী বিধায়কদের সাংবিধানিক গুরুত্ব দেননি।