Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

শ্মশানে শান্তি ফেরাতে শিলিগুড়িতে উদ্য়োগী প্রশাসকমণ্ডলী

  • 1/12

মৃতদেহ দাহ করার সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী তৃণমূল পরিচালিত শিলিগুড়ি পুর প্রশাসকমণ্ডলী। গৌতম দেব, রঞ্জন সরকার সহ অন্যরা এদিন পরিদর্শন করলেন দুটি শ্মশান ঘাট।

  • 2/12

শিলিগুড়ি শহরে একটিমাত্র বৈদ্যুতিক চুল্লি থাকায় মৃতদেহ পোড়ানো নিয়ে সমস্যায় পড়ছে শহরবাসী। তাই শিলিগুড়ির কিরণচন্দ্র শ্মশানঘাটে বসানো হচ্ছে আরও দুটি বৈদ্যুতিক চুল্লি। আগামী চার মাসের মধ্যে কাজ শেষ হবে বলে আশা শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান গৌতম দেবের।

 

  • 3/12

শিলিগুড়ি শহরে রয়েছে একটি বৈদ্যুতিক চুল্লির শ্মশান। তা হলো কিরণচন্দ্র শ্মশানঘাট। আরেকটি হলো শিলিগুড়ি মহকুমার অন্তর্গত সাহুডাঙ্গি এলাকায়। তাঁর নাম হলো বৈতরণী।

Advertisement
  • 4/12

সেটায় এখন অবশ্য শুধুমাত্র করোনায় মৃতদের পোড়ানো হয়। সেটাও নাকি সময় মত হচ্ছে না বলে মৃতদেহের লাইন লেগে যাচ্ছে। পড়ে গণদাহ করা হচ্ছে কাঠে।

  • 5/12

আর তাই সোমবার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য রঞ্জন সরকারকে নিয়ে প্রথমে সাহুডাঙ্গির বৈতরণী শ্মশানঘাটে যান। সেখানে গিয়ে দায়িত্বে থাকা আধিকারিকদের সাথে কথা বলেন।

  • 6/12

পরে সেখান থেকে চলে আসেন কিরণচন্দ্র শ্মশানঘাটে। সেখানে তখনও ১০টি মৃতদেহ নিয়ে তাদের পরিবার অপেক্ষা করছে পোড়ানোর। গোটা শ্মশানঘাট ঘুরে দেখেন গৌতম দেব।

  • 7/12

নতুন চুল্লি বানানোর যে কাজ চলছে তাও খতিয়ে দেখেন তিনি।পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, আমরা সাহুডাঙ্গিতে গিয়ে পরিস্থিতি দেখে এলাম। যেখানে শুধুমাত্র কোভিড রোগীদের পোড়ানো হচ্ছে।

Advertisement
  • 8/12

সেখানে মৃতদেহের প্রচুর চাপ তাই অনেক সময় লাগছে। আর দুটো চুল্লি যাতে চালানো যায় তাঁর জন্য কাজ চলছে।

  • 9/12

কর্মীর অভাব নেই কিন্তু সবাইকেই যাতে চুল্লিতে পোড়ানো যায় তাঁর ব্যাবস্থা করা হচ্ছে। আর কিরণচন্দ্র শ্মশানঘাটে অনেক কাজ বাকি আছে দেখলাম।

  • 10/12

এর পরিকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। এখানেও ব্যাপক লাইন পড়ে যাচ্ছে মৃতদেহের, তাও দেখতে পেলাম।

  • 11/12

তাই এই সমস্যা সমাধানের জন্য আরও দুটো নতুন চুল্লি বসানোর কাজ চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ হয়ে যাবে। পাশাপাশি বর্তমানে যে দুটো চুল্লি রয়েছে তা একসাথে চালানোর জন্যও কাজ চলছে।

Advertisement
  • 12/12

অর্থাৎ আগামীতে এই শ্মশানে চারটি বৈদ্যুতিক চুল্লি হয়ে যাবে।একটি বাদ দিয়ে বাকি তিনটি একসাথে চলবে। একটা বন্ধ রাখা হবে যদি কোনওটা খারাপ হয় তাহলে সেটা কাজে লাগানো হবে।  

Advertisement