কাজে কোনও বিরতি নেই। কিন্তু যে ভাবে করোনা বাড়ছে, তাতে অপেক্ষাকৃত জন বিরল এলাকা হলেও একেবারে বিপন্মুক্ত নয়।
বদলে তাঁরা আঁচল বা গামছা পেঁচিয়ে চা পাতা তুলছে । যা শুধু অবহেলা নয় মারাত্মক বিপজ্জনক হতে পারে।
শিলিগুড়ির এক পুলিশ কর্মী তথা সমাজ কর্মী বাপন দাস ওই চা বাগানগুলোতে গিয়ে চা শ্রমিকদের সচেতন করেন।
তাদের করোনা ভাইরাস সম্পর্কে বিভিন্ন সচেতনতামূলক বার্তা প্রচার করেন। তাঁর প্রচারে কিছুটা কাজও হয়েছে। অনেকেই লজ্জিত হন।
পাশাপাশি এই মুহূর্তে কারও শরীরে মারণ ভাইরাস বাসা বেঁধেছে কি না তা খতিয়ে দেখেন। শারীরিক লক্ষণ জিজ্ঞাসা করেন।
কারও শরীরে করোনা রয়েছে কি না, সে সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য অক্সিমিটার দিয়ে সবার শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা মাপেন।
আজ তিনি বিধান নগর দু'নম্বর পঞ্চায়েতের প্যারাগন টি গার্ডেন এবং সরকার চা বাগানে গিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে এই সচেতনতা প্রচার করেন।
বাপনবাবু বলেন, চা শ্রমিকদের সুস্থতার উপর উত্তরবঙ্গের চা শিল্প, উত্তরবঙ্গের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে।