scorecardresearch
 
Advertisement
উত্তরবঙ্গ

PHOTOS: এখনও বরফের চাদরে ঢাকা সিকিম, সান্দাকফু, তুষারপাত অব্যাহত

তুষারের চাদরে
  • 1/11

চলতি মরশুমে প্রকৃতি ঢেলে দিয়েছে প্রকৃতিপ্রেমীদের। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের পাহাড় এলাকায় লাগাতার তুষারপাত, রেকর্ড ভেঙেছে বিগত বহু বছরের।
 

তুষারের চাদরে
  • 2/11

ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া তুষারপাতের ধারা গোটা জানুয়ারিতে অব্যাহত ছিল। ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে এখনও বিক্ষিপ্ত বিরতিতে তুষারপাত হয়ে চলেছে।

তুষারের চাদরে
  • 3/11

শনিবার থেকে শুরু হয়ে রবিবার তুষারে ঢাকা সিকিম দার্জিলিংয়ের একাধিক এলাকা বিশেষ করে উত্তর সিকিমের লাচুং, লাচেন এলাকা ছিল সাদা চাদরে ঢাকা।

Advertisement
তুষারের চাদরে
  • 4/11

অন্যদিকে পশ্চিমবাংলার সান্দাকফু, ফালুট, বরফের নিচে চলে গিয়েছে। শনিবার থেকেই দার্জিলিং শহরেও সামান্য পরিমাণ তুষারপাত হয়েছে বলে খবর মিলেছে।

তুষারের চাদরে
  • 5/11

সমতলে যতই শীত চলে গিয়ে বসন্তের বাতাস বয়ে যাক না কেন, পাহাড়ে এখনও জাঁকিয়ে শীত, সঙ্গে হিমেল হাওয়া পর্যটকদের মন ভোলাতে ব্যস্ত।

তুষারের চাদরে
  • 6/11

তাই দক্ষিণবঙ্গ থেকে অন্য রাজ্যে যারা পাহাড়ের এমন দৃশ্য দেখে অভ্যস্ত নন, তারা আচমকা ঘুরতে এসে আপ্লুত। মুঠো মুঠো বরফে তাঁরা খুঁজে নিচ্ছেন নিজেদের রোজকার জীবনের পাথেয়।

তুষারের চাদরে
  • 7/11

জানুয়ারিতে লাগাতার তুষারপাতের সময় গণনা বিধিনিষেধের কারণে রাজ্যে পর্যটনকেন্দ্রগুলির সঙ্গে বাঁধা ছিল। ফলে অনেকেই ইচ্ছে থাকলেও তুষারপাত উপভোগ করতে আসতে পারেননি।

Advertisement
তুষারের চাদরে
  • 8/11

টিভিতে বা সোশ্যাল মিডিয়াতে বরফে ঢাকা দার্জিলিং, সান্দাকফু এলাকা দেখতে হয়েছে বাধ্য হয়েই। তাই বিধি-নিষেধ উঠে যাওয়ার পরে ছুটে এসেছেন অনেকেই।

তুষারের চাদরে
  • 9/11

ফেব্রুয়ারি শেষ ভাগেও টানা তুষারপাত অনেককেই আশ্বস্ত করেছে এবং জানুয়ারিতে ঘুরতে না আসতে পারার আক্ষেপ মিটিয়েছেন অনেকেই। খুশি পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত লক্ষাধিক মানুষও। হাসি ফুটেছে গাড়িচালকদের থেকে হোটেল ব্যবসায়ী ট্যুর গাইড অপারেটরদের মুখেও।

তুষারের চাদরে
  • 10/11

হিমালয়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্রাভেল ডেভলপমেন্ট নেটওয়ার্কের সম্পাদক সম্রাট সান্যাল জানিয়েছেন, তুষার পর্যটন জাঁকিয়ে চলছে। বিশেষ করে সিকিম এবং দার্জিলিংয়ের উঁচু এলাকায় এখনও তুষার রয়েছে।

 

তুষারের চাদরে
  • 11/11

লাগাতার নতুন করে তুষারপাত হতে থাকায় উৎসাহে কোনও খামতি নেই। এমনিতেই বিগত কয়েক বছরের ট্রেন্ড হল ডিসেম্বর, জানুয়ারি. ফেব্রুয়ারি নয়, মার্চ-এ বরফ পড়ে পাহাড়ে। তাই সেই ধারা যদি বজায় থাকে, ফের মার্চেও বরফ পড়ে, তাহলে বিভিন্ন স্কুলের পরীক্ষার শেষে ফের আরও একবার ঝাঁপিয়ে পড়বেন পর্যটকরা বলে আশা করছেন তাঁরা।

Advertisement