একসঙ্গে চার গার্লফ্রেন্ডকে নাচাচ্ছিলেন। বেশ মজাতেই। সকালে একজন, বিকেলে অপরজন। কখনও মাঝখানে ঢুকে পড়ছিল আর একজন। এভাবেই খোশ মেজাজে চালিয়ে যাচ্ছিলেন রাসলীলা। কিন্তু যখন একসঙ্গে সবাই টের পেয়ে গেলেন তাঁর রাসলীলা বাড়িতে গিয়ে হাজির গার্লফ্রেন্ডরা। একসঙ্গেই। তাতেই ঘাবড়ে গেলেন বীরপুঙ্গব। তড়িঘড়ি বিষ খেয়ে নজর এড়াতে চাইলেন। দ্রুত অবশ্য় হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রেমিক বাবাজির চিকিৎসা শুরু হয়েছে।
বিষ খেয়ে সংকটে
বিষ খাওয়ার পর তার শারীরিক অবনতি ঘটে। তাকে আশপাশের লোকজন মাথাভাঙা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাকে কোচবিহার জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান তার চিকিৎসা চলছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী তার শারীরিক অবস্থা সংকটে।
প্রেমিকের রাসলীলা প্রকাশ্য়ে
ঘটনাটি কোচবিহারের মাথাভাঙার। একটি মেডিক্যাল স্টোরের কর্মী এক যুবক একসঙ্গে চারটি মেয়ের সঙ্গে ফস্টিনস্টি করে বেড়াচ্ছিল। বোঝাই যাচ্ছে, উদ্দেশ্য সৎ ছিল না। কিন্তু কোনওভাবে কোনও একজন প্রেমিকা টের পেয়ে যায়। সে বাকিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। চারজনই জেনে যায়, তাদের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে।
যুবকের বাড়ির সামনে চলে তুমুল বচসা
এরপরই এদিন সকালে তারা হাজির হয় ওই যুবকের বাড়িতে। তখন যুবক বাড়িতে ছিল না। যুবক এলে বাড়ির সামনে চলে তুমুল বচসা। বিপাকে পড়ে যুবক। তর্কাতর্কির মধ্যেই বাড়ির ভিতরে ঢুকে আচমকা বিষ খায় যুবক। হতভম্ব হয়ে যান চার প্রেমিকাও। উল্টে তারা চাপে পড়েন।
পুলিশ নজর রাখছে
ঘটনার বিষয়ে চার প্রেমিকা কিংবা প্রেমিকের বাড়ির লোক কেউই মুখ খুলছে না। ফলে প্রকৃত ঘটনার সত্যতা জানা যায়নি। পুলিশেও কোনও অভিযোগ করেনি কেউ। তবে পুলিশ ঘটনার দিকে নজর রাখছে।