scorecardresearch
 

শিলিগুড়িতে করোনা রোগীর সেবায় বিলাসবহুল গাড়ি একদম বিনামূল্যে

করোনা আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতালে পৌঁছে দিতে এগিয়ে এল শিলিগুড়ির লাক্সারি গাড়ির চালকরা। একটি মাত্র ফোনে বাড়ি পৌঁছে যাবে গাড়ি। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।

Advertisement
এই গাড়িতেই করোনা রোগী পৌঁছবে হাসপাতালে এই গাড়িতেই করোনা রোগী পৌঁছবে হাসপাতালে
হাইলাইটস
  • সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পরিষেবা পাবেন মানুষ
  • এক ফোনেই পৌঁছবেন গাড়িচালকরা
  • লাগাতার চলবে এই পরিষেবা

করোনা আক্রান্তদের জন্য এক ফোনেই মিলবে লাক্সারি গাড়ি। বিনামূল্যেই।

লাক্সারি গাড়িতে করোনা রোগীকে পাঠানো হবে হাসাপাতালে

করোনা আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতালে পৌঁছে দিতে এগিয়ে এল শিলিগুড়ির লাক্সারি গাড়ির চালকরা। একটি মাত্র ফোনে বাড়ি পৌঁছে যাবে গাড়ি।

১৮ গাড়ি প্রাথমিকভাবে পরিষেবা দিতে এগিয়ে এসেছে

আপাতত শহরের ১৮ টি লাক্সারি গাড়িতে মিলবে এই পরিষেবা। রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই পরিষেবার উদ্বোধন হয়। একই সঙ্গে গাড়ির চালকদের অনুষ্ঠানে থেকে তুলে দেওয়া হয় মাস্ক ও পিপিই কিট।

উদ্যোগকে সাধুবাদ

করোনা পরিস্থিতিতে গোটা দেশ  সঙ্গে উত্তরবঙ্গও এই মুহূর্তে বিধ্বস্ত । এই পরিস্থিতিতে যন্ত্রণা বাড়ছে অ্যাম্বুল্যান্সের সমস্যা।তার ওপর রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স চালকদের অতিরিক্ত ভাড়া আদায়। যার জেরে নাজেহাল শহরের সাধারণ মানুষ। তাই এবার শহরের করোনা রোগীদের সাহায্যার্থে এগিয়ে এলো লাক্সারি গাড়ির চালকরা। শিলিগুড়ির এই ১৮ জন গাড়ি চালক তাদের গাড়িতে অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা দিতে তৎপর। রবিবার প্রধাননগরে শ্রমিক ভবনে এই অ্যাম্বুল্যান্সগুলির শুভ উদ্বোধন করা হয়।

কাদের হাত ধরে চালু হলো পরিষেবা

এদিন উপস্থিত ছিলেন আইএনটিটিইউসি এর উত্তরবঙ্গের কো-অর্ডিনেটর অলোক চক্রবর্তী, পুরনিগমের কমিশনার সোনম ওয়াংদি ভুটিয়া, উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ডিন সন্দীপ সেনগুপ্ত, ডঃ অনির্বাণ রায় সহ আরও অন্যান্যরা। জানাগেছে আপাতত ১৮টি লাক্সারি গাড়িকে এম্বুলেন্সে পরিণত করা হয়েছে।করোনা আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতালে পাঠাতে এক ফোনকরলেই বাড়ির সামনে হাজির হয়ে যাবে এম্বুলেন্স। তাও আবার পরিষেবা মিলবে বিনামূল্যে। শুধু তাই নয় ২৪ ঘন্টাই মিলবে এই পরিষেবা ।

অ্যাম্বুল্যান্স পেতে হলে যোগাযোগের নম্বর

নম্বর গুলি হল ৯০৬৪৪৫২৪৩৪, ৭৮৭২৩৪৫৮৬১, ৭৫৮৬০৪২৮৮৮, ৮১০১৭৭২৮৮২ এই নম্বরগুলিতে ফোন করলেই মিলবে পরিষেবা।

উদ্যোগী অলকবাবুর দাবি

Advertisement

অলক চক্রবর্তী জানান, স্থানীয় প্রশাসন ও পৌর কর্পোরেশনের উদ্যোগে এই কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে। শ্রমিক ভবনের অফিস থেকেই গোটা বিষয়টির ওপর নজর রাখা হবে। ২৪ ঘন্টা পরিষেবা দেওয়ার কারনে এম্বুলেন্স চালকেরা বাড়ি যেতে পারবেননা, তাই তাদের প্রতি শহরবাসীকে সহানুভূতিশীল হওয়ার আর্জি রাখেন তিনি।

 

Advertisement