scorecardresearch
 

দু'বছর পর শুরু হল শিলিগুড়ি থেকে ভারত-নেপাল বাস পরিষেবা, কীভাবে যাবেন?

অবশেষে দীর্ঘ প্রায় দুবছর পর সেই বাস পরিষেবা চালু হচ্ছে সোমবার ৮ নভেম্বর থেকে। ফলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন দু'দেশের পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত কয়েক হাজার মানুষ। সেই সঙ্গে দুদেশের নাগরিক ও পর্যটকরাও খুশি।

Advertisement
ফাইল ছবি ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • সোমবার ,থেকে শুরু বাস পরিষেবা
  • ২ বছর পর ফের চালু ভারত-নেপাল বাস
  • সপ্তাহে তিনদিন করে আসা-যাওয়া করবে

করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে শিলিগুড়ি থেকে ভারত-নেপাল বাস পরিষেবা। আসলে শিলিগুড়ির ভারত-নেপাল সীমান্তই বন্ধ ছিল করোনা অতিমারীর কারণে। অবশেষে দীর্ঘ প্রায় দুবছর পর সেই বাস পরিষেবা চালু হচ্ছে সোমবার ৮ নভেম্বর থেকে। ফলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন দু'দেশের পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত কয়েক হাজার মানুষ। সেই সঙ্গে দুদেশের নাগরিক ও পর্যটকরাও খুশি।

সপ্তাহে তিনদিন করে পরিষেবা

আজ সোমবার নভেম্বর কাটমান্ডু থেকে প্রথম বাসটি যাত্রা শুরু করবে। অন্যদিকে মঙ্গলবার ফিরতি পথে প্রথম বাসটি শিলিগুড়ি থেকে রওনা হবে। আপাতত একদিন অন্তর বাস মিলবে শিলিগুড়ি ও কাটমান্ডু থেকে। যে বাসটি আসবে, সেটিই ফিরবে। পরে যাত্রী বাড়লে বাসের সংখ্যা বাড়ানো হবে। নিয়মিত করা হবে। আপাতত মঙ্গল, বৃহস্পতি ও শনিবার শিলিগুড়ি থেকে কাটমান্ডু যাওয়ার বাস মিলবে।

কোথা দিয়ে যাবে

শিলিগুড়ি জংশন থেকে বাস ছেড়ে কাঁকড়ভিটা, বিরতা মোড়, দমক, ইটাহারি, লালগড়, নৌবিশ হয়ে কাটমান্ডু পর্যন্ত যাবে। নির্ধারিত দিনে বিকেল ৩ টার সময় রওনা হবে কাটমান্ডুর বাস। 

লকডাউন-১ এ বন্ধ হয়ে যাবে পরিষেবা

জানা গিয়েছে ২০১৯ সালের শেষে শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি কাটমান্ডু যাওয়ার বাস পরিষেবা চালু হয়। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কাছে তা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়। প্রতিদিনই টিকিটের ক্রমবর্ধমান চাহিদা বাড়ছিল। সেই সঙ্গে আরও বাস বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়। তবে করোনার কারণে ২০২০ সালের মার্চে লকডাউন-১ শুরু হলে বাস পরিষেবা থমকে যায়, সমস্ত রকম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায়।

ভাড়া সামান্য বাড়ছে

ইতিমধ্যেই যাত্রীদের উৎসাহ রয়েছে। তবে আগে ১২৫০ টাকা ভাড়া থাকলেও, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ভাড়া সামান্য বাড়িয়ে ১৫০০ টাকা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাস ওনার্স বুকিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সন্তোষ সাহা জানিয়েছেন, ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ থাকলে কিংবা ৭২ ঘন্টার মধ্যে আরটিপিসিআর রিপোর্ট নিয়ে আসলে বোর্ডিং করা যাবে। সেই সঙ্গে ভারতীয় যাত্রীদের ভোটার কিংবা আধার কার্ডের হার্ড কপি রাখতে হবে।

Advertisement

 

Advertisement