Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

Gorumara Forest Travel By Cart: গরুর গাড়িতে গোরুমারার জঙ্গলের আনাচে-কানাচে ভ্রমণ, পুজোর ছুটিতে দারুণ মজা

ডুয়ার্স
  • 1/11

ডুয়ার্সের গোরুমারায় জঙ্গল সফরে এলো নতুন চমক। এবার গবাদি পশু দিয়ে টানা গাড়িতে চড়েই জঙ্গলের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করছেন পর্যটকরা। মেদলা ওয়াচ টাওয়ারের দিকে যাওয়ার পথে এই অভিনব অভিজ্ঞতা মিলছে। লাটাগুড়ি থেকে যারা জিপসিতে করে আসছেন, কালীপুরে এসে তাঁরা পাচ্ছেন গরুর গাড়িতে চড়ার সুযোগ।

 

ডুয়ার্স
  • 2/11

প্রায় এক কিলোমিটার জঙ্গলপথ ধরে কালীপুর থেকে মেদলা ওয়াচ টাওয়ার পর্যন্ত গরুর গাড়িতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে পর্যটকদের। ওয়াচ টাওয়ার থেকে ঘন জঙ্গলের সৌন্দর্য আর বন্যপ্রাণীর দর্শন সেরে আবার সেই একই পথে ফিরে আসছেন তাঁরা। তারপর ফের জিপসিতে করেই রওনা লাটাগুড়ির দিকে।

ডুয়ার্স
  • 3/11

এই পথে চলতে চলতেই উঁকি দিচ্ছে হাতি, গন্ডার। কখনও সামনে এসে দাঁড়িয়ে পড়ছে বাইসন, হরিণ কিংবা ময়ূর। পর্যটকরা তাই গরুর গাড়ি বা জিপসির সিটেই বসে ছবি তুলতে ব্যস্ত।

Advertisement
ডুয়ার্স
  • 4/11

প্রায় তিন মাস পর খুলেছে ডুয়ার্সের জঙ্গল। ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আবার পর্যটকদের প্রবেশ শুরু হয়েছে। প্রথম দিন থেকেই লাটাগুড়ি, গোরুমারা ও মেদলায় ভিড় জমাতে শুরু করেছেন ভ্রমণপ্রেমীরা।

ডুয়ার্স
  • 5/11

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণায় জঙ্গল সফরের এন্ট্রি ফি একেবারেই তুলে দেওয়া হয়েছে। এখন শুধু গাইড আর গাড়ির ভাড়াতেই সাফারি করা যাচ্ছে। খুশি পর্যটকেরা বলছেন, এমন অভিজ্ঞতা এর আগে হয়নি।

ডুয়ার্স
  • 6/11

গোরুমারার সহকারী বন্যপ্রাণ আধিকারিক রাজীব দে জানিয়েছেন, “প্রথম দিন থেকেই পর্যটকদের সাড়া পাচ্ছি। সাফারিও চলছে। পুজোর পর সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই আশা করছি।”

ডুয়ার্স
  • 7/11

মেদলার গরুর গাড়ির চালক সোনাতু রায় বললেন, “লাটাগুড়ি থেকে জিপসিতে এসে কালীপুরে নামছেন পর্যটকেরা। সেখান থেকে আমরা গরুর গাড়িতে তাঁদের মেদলা ওয়াচ টাওয়ারে নিয়ে যাচ্ছি। মাথাপিছু ভাড়া ৬০ টাকা।”

Advertisement
ডুয়ার্স
  • 8/11

এছাড়া তিনি জানালেন, গোরুমারার মধ্যে শুধুমাত্র মেদলাতেই এই ধরনের গরুর গাড়ি চালু রয়েছে। ফলে যারা মেদলা ওয়াচ টাওয়ারের পথে আসবেন, তাঁরাই এই বিশেষ অভিজ্ঞতার অংশ হতে পারবেন।

ডুয়ার্স
  • 9/11

গোরুমারার অভিজ্ঞ গাইড সুব্রত পাইক জানালেন, “লাটাগুড়িতে বর্তমানে ৭৮টি কার সাফারির গাড়ি আছে। মানুষ আসছেন ঠিকই, কিন্তু পুজোর পরেই সত্যিকারের পর্যটকের ঢল নামবে। তখন হোটেল-রিসর্ট সব বুক হয়ে যাবে।” তিনি আরও বলেন, “এবারের বর্ষায় জঙ্গলে হাতি-গন্ডারের প্রিয় ঘাস লাগানো হয়েছে। ফলে ওয়াচ টাওয়ার থেকে ওদের দেখা যাচ্ছে খুব কাছ থেকে।”

ডুয়ার্স
  • 10/11

পর্যটকেরা বলছেন, আধুনিক গাড়ির পাশাপাশি এমন দেশজ গরুর গাড়িতে চড়ে জঙ্গল দেখা একেবারেই আলাদা অভিজ্ঞতা। পাহাড়ের কোলে, ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে গরুর গাড়ির চাকার শব্দ আর বন্যপ্রাণীর ছায়া। এ যেন এক অন্য ডুয়ার্স।

ডুয়ার্স
  • 11/11

তাহলে আর দেরি কেন, এইবার ব্যাকপ্যাক নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন। দারুণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। আর এই সুযোগ হাতছাড়া করা মানেই পস্তানো। আপনি কেন পস্তাবেন?

Advertisement