Fake Birth Certificate Coochbehar: ভাইস চেয়ারম্যানের সই জাল? কোচবিহার পুরসভায় একমাসে ৭৩টি ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র

Fake Birth Certificate Coochbehar: পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই ডিজিটালাইজেশনের কাজ চলছে কোচবিহারে। সেই প্রক্রিয়াতেই মাঝে মাঝে এক-দু’টি করে ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র ধরা পড়ছিল। কিন্তু গত কয়েক মাসে হঠাৎ করেই সংখ্যাটা আচমকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩-এ।

Advertisement
ভাইস চেয়ারম্যানের সই জাল? কোচবিহার পুরসভায় একমাসে ৭৩টি ভুয়ো জন্ম শংসাপত্রভাইস চেয়ারম্যানের সই জাল? কোচবিহার পুরসভায় একমাসে ৭৩টি ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র

Fake Birth Certificate Coochbehar: এক-দুটো নয়, একেবারে ৭৩টি! কোচবিহার পুরসভায় ধরা পড়ল ভুয়ো জন্ম শংসাপত্রের ছড়াছড়ি। পুরসভার কাজকর্মে এমন ঘটনার জেরে রীতিমতো শোরগোল পড়েছে এলাকায়।

পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই ডিজিটালাইজেশনের কাজ চলছে কোচবিহারে। সেই প্রক্রিয়াতেই মাঝে মাঝে এক-দু’টি করে ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র ধরা পড়ছিল। কিন্তু গত কয়েক মাসে হঠাৎ করেই সংখ্যাটা আচমকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩-এ।

বিশেষ করে অগস্ট মাসেই সবচেয়ে বেশি ভুয়ো শংসাপত্র ধরা পড়েছে। কারণ, সামনেই রাজ্যে শুরু হতে পারে স্পেশাল ইন্টেনসিভ রিভিশন (SIR) প্রক্রিয়া। সেই কারণেই পুরসভায় জন্ম শংসাপত্র ডিজিটাল করার জন্য ভিড় বেড়েছে হঠাৎ করেই। আর তখনই একের পর এক ভুয়ো নথি সামনে আসতে থাকে।

তবে এতগুলি ভুয়ো শংসাপত্র জমা পড়লেও, এখনও পর্যন্ত কাউকেই চিহ্নিত করা যায়নি বলে জানিয়েছে পুরসভা। এমনকি, কোনও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগও দায়ের করা হয়নি। এই নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে।

পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান আমিনা আহমেদ সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “ভুয়ো শংসাপত্রগুলিতে আমার নামে যে সই রয়েছে, সেগুলোর একটাও আমার সই নয়।” তাঁর এই মন্তব্যের পর বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ আরও জোরালো হয়েছে।

সব মিলিয়ে, নির্বাচনপূর্ব সময়ে এমন ঘটনা সামনে আসায় নড়ে বসেছে প্রশাসন। ভুয়ো নথি জমার নেপথ্যে কারা রয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে শুরু হয়েছে অভ্যন্তরীণ তদন্ত।


 

POST A COMMENT
Advertisement