নতুন বাড়ি তৈরি করতে হলে স্থানীয় ক্লাবকে মোটা অঙ্কের টাকা দিতে হবে। আর সেই দাবি পূরন না হওয়ায় মাশুল গুনতে হলো ৪৭টি গাছকে।
উত্তর চব্বিশ পরগনার বারাসাত জেলা হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক সুমিত্রা হালদার চড়কপাড়া এলাকায় জমি কিনে একটি নতুন বাড়ি করছেন। সেই বাড়ির জন্যই স্থানীয় ক্লাবের পক্ষ থেকে মোটা টাকা দাবি করা হয় বলে অভিযোগ চিকিৎসকের।
যদিও এই ঘটনায় পর প্রধান অভিযুক্ত তনু ঘোষের বাড়িতে গিয়ে তার দেখা মেলেনি। এমনকি একাধিকবার ফোন করা হলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি । ক্লাবের অন্যান্য সদস্যদেরও কোন খোঁজ মেলেনি।