scorecardresearch
 
Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

Alipore Central Jail: বন্দি-শূন্য আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে তৈরি হবে মিউজিয়াম!

Alipore Central Jail: বন্দি-শূন্য আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে তৈরি হবে মিউজিয়াম!
  • 1/6

গত কয়েক বছর ধরে আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে কোনও বন্দি নেই। বন্দিদের অধিকাংশকেই বারুইপুরের নতুন সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য কয়েকজন কর্মী এখন আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে আছেন।

Alipore Central Jail: বন্দি-শূন্য আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে তৈরি হবে মিউজিয়াম!
  • 2/6

বিগত কয়েক বছর ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা জেলখানা আলিপুর সেন্ট্রাল জেলের চত্বর ঝোপঝাড়ে ভরে গিয়েছে। সেই সব কেটে এখন শতাব্দি প্রাচীন এই সংশোধনাগার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ চলছে। সূত্রের খবর, এখানে একটি সংগ্রহশালা (মিউজিয়াম) গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে।


ছবি: গেটি।

Alipore Central Jail: বন্দি-শূন্য আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে তৈরি হবে মিউজিয়াম!
  • 3/6

১৯০৬ সালে আলিপুর সেন্ট্রাল জেল তৈরি হয়। শতাব্দি প্রাচীন এই সংশোধনাগারের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসও। সেই ঐতিহ্যকে বজায় রেখেই এখানে সংগ্রহশালা (মিউজিয়াম) গড়ার কথা ভাবা হচ্চে।

 

ছবি: গেটি।

Advertisement
Alipore Central Jail: বন্দি-শূন্য আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে তৈরি হবে মিউজিয়াম!
  • 4/6

জেলের ভিতরেই একটি দোতলা বাড়িতে একটি ছাপাখানা চলে। এটিরও বয়স একশো বছর পেরিয়েছে। কারণ, ১৯০৬ সালে আলিপুর সেন্ট্রাল জেল তৈরি হওয়ার বছর চারেক পর (আনুমানিক ১৯১০ সালে) এখানে এই ছাপাখানাটি চালু হয়।

 

ছবি: গেটি।

Alipore Central Jail: বন্দি-শূন্য আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে তৈরি হবে মিউজিয়াম!
  • 5/6

শতাব্দি প্রাচীন এই ছাপাখানায় সরকারি বিভিন্ন ফর্ম আর কাগজপত্র ছাপা হয়। কারা দফতরের অধীনে এই ছাপাখানায় ৫৪ জন কর্মী কাজ করেন। একসময় জেলের বন্দিরাও এই প্রেসে কাজ করতেন। করোনা পরিস্থিতির কারণে আপাতত মাস খানেক ধরে এটি সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে।

 

ছবি: গেটি।

Alipore Central Jail: বন্দি-শূন্য আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে তৈরি হবে মিউজিয়াম!
  • 6/6

আপাতত আলিপুর সেন্ট্রাল জেলের এই ছাপাখানাটি বাদে বাকি ভবনগুলির সংস্কারের কাজ শুরু হচ্ছে। জেলের হাসপাতালটিকে সংগ্রহশালা হিসেবে গড়ে তোলা হবে। ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুযায়ী, জেলের হেরিটেজ ভবনগুলি, নির্দিষ্ট কারাগারগুলি এবং দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মৃতি বিজড়িত ফাঁসির মঞ্চকে রক্ষা করা হবে।

 

ছবি: গেটি।

Advertisement