ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল -এর নির্দেশ অনুযায়ী কিছু নদীকে নিয়ে কিছু বিধি নিষেধ আছে। তার মধ্যে মহানন্দাও অন্যতম।
এদিন সঙ্গে ছিলেন মহানন্দা নদীর দুপাশের ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা। মহানন্দার দুপাশের দুই কাউন্সিলর রামভজন মাহাতো এবং কমল আগরওয়াল এতদিন বামফ্রন্টে ছিলেন।
সদ্যই তাঁরা তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। তাঁরাও এদিন তাঁদের প্রস্তাব তুলে ধরেন। ছিলেন তৃণমূল নেতা মনোজ ভার্মাও।
এদিন পুর প্রশাসকদের তরফে জানানো হয় আইন বাঁচিয়ে পুণ্যার্থীদের জন্য পাকা ঘাট তৈরি করে দেওয়া হবে।
পাশাপাশি রাজ্য সরকারের তরফ থেকে কিছু অর্থ অনুমোদন করে গ্রিন সিটি প্রকল্পের আওতায় নিয়ে এসে এগুলোকে পাকা করে দেওয়া হবে।
ঘাটে নামার দু পাশে সিঁড়ি আছে । আরেকটা সিঁড়ি মাঝ বরাবর করে দেওয়া হবে পুণ্যার্থীদের দাবি অনুযায়ী।
প্রতি বছরই দুর্গাপুজো, কালীপুজো এবং ছটপুজোর সময় সমস্যায় পড়তে হতো। এর আগে পুরনিগমের পক্ষ থেকে পার পাকা করে দেওয়া হয়েছিল।
তখন পুরবোর্ডে ছিলেন রামভজন মাহাতো, কমল আগরওয়ালরা। এখন তাঁদের পরামর্শে কীভাবে পুর প্রশাসকমণ্ডলী কাজ করেন, কিংবা আদৌ তাঁঁদের পরামর্শ নেন কি না, তা দেখার।
এর মাঝেই স্থানীয়দের তরফে মহানন্দা নদীতে বেআইনিভাবে নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলে সরব হয়েছিলেন সদ্য তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যাওয়া জ্যোৎস্না আগরওয়াল ও তাঁর সহযোগীরা।
মহানন্দা নদীর তির দখল করে বেআইনিভাবে হকারদের বসানোর পরিকল্পনা করছে পুরনিগম বলে অভিযোগ তোলেন তিনি।