বছর তিনেক পূর্বে বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে সম্পূর্ণ ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জের শিকারপুর চা বাগানের ভিতরে অবস্থিত ঐতিহাসিক দেবী চৌধুরাণী ও ভবানী পাঠকের মন্দির।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তড়িঘড়ি ইতিহাস ও কিংবদন্তী মিশ্রিত মন্দিরটির পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু করতে নির্দেশ দেন।
সেই সুবাদে তার নির্দেশে স্থানীয় বিধায়ক শ্রী খগেশ্বর রায়, পর্যটন দপ্তরের ডেপুটি ডাইরেক্টর এবং বন দপ্তরের ডি এফ ও -র উপস্থিতিতে
রবিবার মন্দিরের পুনর্নির্মানের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করতে যান তৃণমূল নেতা ও অঘোষিত মন্ত্রী গৌতম দেব ।
উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক খগেশ্বর রায়। তবে মেন্টর হিসেবে গৌতম দেবই শেষ কথা তা এদিন ফের বোঝা গিয়েছে।
অবশ্য এই কাজ শুরুর সময় উদ্যোগ নিয়েছিলেন তৎকালীন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব। সেই সুত্রে তিনি শাসকদলের প্রতিনিধি হিসেবে এদিন এলাকা পরিদর্শন করেন।
যদিও গৌতমবাবু দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়ে এসেছেন। কাজগুলি খতিয়ে দেখে পর্যটনমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনকে জানাবেন বলে জানান।
কৃষ্ণনগরের শিল্পীরা মূর্তি তৈরির কাজ করছিলেন। লক ডাউনের কারণে তাঁরা ফিরে গিয়েছেন। তার বদলে জলপাইগুড়ির শিল্পীদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। মোট প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে প্রায় এক কোটি টাকা।